জাল নোট, ধৃত ৩
নিজস্ব সংবাদদাতা • শ্রীরামপুর
কয়েক হাজার টাকার জাল নোট-সহ তিন দুষ্কৃতীকে গ্রেফতার করল পুলিশ। বুধবার সন্ধ্যায় ঘটনাটি ঘটেছে শ্রীরামপুরের বেল্টিং বাজারে। পুলিশ জানায়, ধৃতদের নাম রঞ্জিত সরোজ, আনন্দ দাস এবং প্রসেনজিৎ ভট্টাচার্য। তাদের বাড়ি শ্রীরামপুরেই। তাদের কাছ থেকে ১০ হাজার টাকার জাল নোট এবং একটি মোটরবাইক উদ্ধার হয়েছে। তারা বিভিন্ন জায়গায় তোলাবাজি করছিল বলে পুলিশ অভিযোগ পাচ্ছিল। পুলিশের দাবি, জেরায় ধৃতেরা জানিয়ছে, ওই দিন তারা তোলাবাজির উদ্দেশ্যে বেল্টিং বাজারে জড়ো হয়েছিল। বৃহস্পতিবার ধৃতদের শ্রীরামপুর আদালতে তোলা হলে বিচারক তাদের ৫ দিন পুলিশ হেফাজতে রাখার নির্দেশ দেন।
প্রেমিকের মাকে ছুরি মেরে তরুণী পগার পার
নিজস্ব সংবাদদাতা • কলকাতা
প্রণয়-জটিলতায় বেশির ভাগ ক্ষেত্রে প্রেমিকদেরই মারমুখী হয়ে উঠতে দেখা যায়। হাওড়ার চ্যাটার্জিহাটে ঘটল ঠিক উল্টোটা। সম্পর্ক মেনে না-নেওয়ায় প্রেমিকের মাকে ছুরি মারলেন এক তরুণী। পুলিশ জানায়, বৃহস্পতিবার রাতে চ্যাটার্জিহাটের কলাবাগানে ওই ঘটনায় আহত রীতা কুণ্ডুকে হাসপাতালে ভর্তি করানো হয়। আঘাত হেনেই প্রেমিকা পালিয়ে যান। সৌমি সান্যাল নামে তাঁর এক সঙ্গিনীকে আটক করা হয়েছে। পুলিশি সূত্রের খবর, কয়েক দিন আগে দুই তরুণী কলাবাগানের বৈদ্যনাথ কুণ্ডুর বাড়িতে এসেছিলেন। নিজেদের পাল্স পোলিওর কর্মী বলে দাবি করে তাঁরা বৈদ্যনাথবাবুর নাতনির জন্মের নথিপত্র দেখতে চান। বৈদ্যনাথবাবুর বৌমা অলিজিয়া সে-দিন নথিপত্র দেখাতে পারেননি। বৃহস্পতিবার রাত ৯টা নাগাদ সেই দুই তরুণী আবার ওই বাড়িতে হাজির হন। বৈদ্যনাথবাবুর স্ত্রী রীতাদেবী তখন বাড়িতে একা ছিলেন। তরুণী দু’টি তাঁর নাতনির জন্মনথি দেখতে চান। রীতাদেবী জানান, নথি আছে বৌমার কাছে। কিন্তু তিনি বাড়িতে নেই। তার পরে অলিজিয়াকে ফোন করে বাড়ি চলে আসতে বলেন তিনি। অলিজিয়া পুলিশকে জানান, তিনি বাড়িতে ঢোকার মুখেই শাশুড়ির চিৎকার শুনতে পান। ঘরে ঢুকে দেখেন, রীতাদেবী পেটে ছুরিবিদ্ধ হয়ে রক্তাক্ত অবস্থায় মেঝেয় পড়ে আছেন। চিৎকার শুনে পড়শিরা চলে আসেন। মূল অভিযুক্ত পালিয়ে যান। ধরা পড়ে যান তাঁর সঙ্গিনী সৌমি। তিনি পুলিশকে জানান, রীতাদেবীর ছোট ছেলে সৌরভের সঙ্গে ভালবাসার সম্পকর্র্ রয়েছে মূল অভিযুক্তের। কিন্তু রীতাদেবী সেই সম্পর্ক মানতে চাননি। তাই এই হামলা বলে পুলিশের ধারণা। মূল অভিযুক্তের খোঁজ চলছে।
লেন ভাঙছেই। বাগনানে মুম্বই রোডে।
হাওড়ার উদয়নারায়ণপুরে টোকাপুরের কাছে দামোদরের ভাঙন
আটকাতে বাঁধ দেওয়ার কাজ চলছে। ছবি: রমাপ্রসাদ গঙ্গোপাধ্যায়।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy