Advertisement
২৬ নভেম্বর ২০২৪

গোষ্ঠীদ্বন্দ্ব নয়, সিঙ্গুরে ফের বার্তা পার্থর

বিজেপির ‘আগ্রাসন ও ধর্মীয় মেরুকরণের প্রতিবাদ’-এ রবিবার বিকেলে সিঙ্গুরের বড়ায় ওই সভার উদ্যোক্তা ছিলেন হরিপালের বিধায়ক তথা দলের সিঙ্গুর ব্লকের তৃণমূল সভাপতি বেচারাম মান্না।

বক্তা: সিঙ্গুরে পার্থ চট্টোপাধ্যায়। নিজস্ব চিত্র

বক্তা: সিঙ্গুরে পার্থ চট্টোপাধ্যায়। নিজস্ব চিত্র

দীপঙ্কর দে
সিঙ্গুর শেষ আপডেট: ২৯ মে ২০১৭ ০২:৪৮
Share: Save:

কিছু দিন আগেই ধনেখালিতে গিয়ে দলে গোষ্ঠীদ্বন্দ্ব বরদাস্ত করা হবে না বলে কড়া বার্তা দিয়েছিলেন তৃণমূলের মহাসচিব তথা শিক্ষামন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায়। রবিবার সিঙ্গুরে এসে ফের একই হুঁশিয়ারি দিলেন তিনি।

বিজেপির ‘আগ্রাসন ও ধর্মীয় মেরুকরণের প্রতিবাদ’-এ রবিবার বিকেলে সিঙ্গুরের বড়ায় ওই সভার উদ্যোক্তা ছিলেন হরিপালের বিধায়ক তথা দলের সিঙ্গুর ব্লকের তৃণমূল সভাপতি বেচারাম মান্না। তাঁকে পাশে নিয়ে পার্থবাবু বলেন, ‘‘নিজেদের মধ্যে ঠোকাঠুকি বন্ধ করুন। আঠা দিয়ে জোড়া লাগানো যাবে না যদি না মনের মিল হয়। এ জন্য কর্মসূচি নিতে হবে। যাঁরা পারবেন না, সরে দাঁড়ান।’’ তিনি যোগ করেন, ‘‘আমাদের বিধায়ক যদি থাকতেন, তাঁকেও এই কথা বলতাম।’’

পার্থবাবু যখন বার্তা দিচ্ছেন, তখন সেখানে ছিলেন না স্থানীয় বিধায়ক রবীন্দ্রনাথ ভট্টাচার্য। তাঁর অনুগামীরাও ছিলেন অনুপস্থিত। রবীন্দ্রনাথবাবুর সঙ্গে যোগাযোগ করা যায়নি। তবে, তাঁর অনুগামী ব্লক তৃণমূল যুব সভাপতি মহাদেব দাস নিজের অনুপস্থিতি নিয়ে সাফ বলেন, ‘‘ডাকা হয়নি। তাই যাইনি।’’ একই দাবি জেলা পরিষদ সদস্য মানিক দাসের। বেচারামবাবু অভিযোগ মানেননি। তাঁর দাবি, ‘‘সবাইকেই চিঠি দেওয়া হয়েছিল। সেই কপিও রয়েছে।’’ পার্থবাবু ছাড়াও ছিলেন সাংসদ রত্না দে নাগ, মন্ত্রী অসীমা পাত্র, বিধায়ক মানস মজুমদার প্রমুখ।

অন্য বিষয়গুলি:

TMC Group Clash Partha Chatterjee
সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের মাধ্যমগুলি:
Advertisement

Share this article

CLOSE

Log In / Create Account

We will send you a One Time Password on this mobile number or email id

Or Continue with

By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy