ফাইল চিত্র
মাত্র চারদিনের মধ্যে হাওড়া জেলায় কোয়রান্টিনে রাখা ব্যক্তির সংখ্যা প্রায় তিনগুণ হয়ে গেল। জেলা প্রশাসন সূত্রে খবর, গত ১৪ মার্চ পর্যন্ত যেখানে এই সংখ্যা ছিল ১৩০ জন। বুধবার তা বেড়ে দাঁড়ায় ৪০১। জেলা প্রশাসনের এক পদস্থ কর্তা জানিয়েছেন, এ দিন পর্যন্ত কারও করোনাভাইরাসের উপসর্গ দেখা যায়নি। ফলে প্রথম দিকে যাঁরা গৃহ পর্যবেক্ষণে ছিলেন তাঁদের অনেককে ১৪ দিন পরে ছেড়ে দেওয়া হয়েছে।
করোনা-মোকাবিলায় হাওড়া জেলার প্রস্তুতি বুধবার থেকে আরও এক ধাপ বাড়ানো হয়। বুধবার থেকে জেলার প্রতিটি গ্রামীণ হাসপাতালে একটি করে এক শয্যার আইসলেশন ওয়ার্ড খোলার সিদ্ধান্ত হয়। এছাড়াও যে সব ব্লক প্রাথমিক স্বাস্থ্যকেন্দ্রে অন্তর্বিভাগ আছে সেখানেও একটি করে এক শয্যার আইসোলেশন ওয়ার্ড খোলার সিদ্ধান্ত হয়। চার দিন আগে লন্ডন থেকে ফিরেছেন উলুবেড়িয়ার এক যুবক ও তাঁর বাবা। তাঁদের হোম কোয়রান্টিনে রাখা হয়েছিল। তাঁরা নিয়ম না মানায় প্রশাসনের তরফে তাঁদের বুধবার উলুবেড়িয়া হাসপাতালে আনা হয়। সত্যবালা আইডিতে কোয়রান্টিনে
রয়েছে একজন।
হুগলির চারটি মহকুমার মধ্যে শ্রীরামপুর ওয়ালশ হাসপাতালে একজনকে কোয়রান্টিনে রাখা হয়েছে। এর আগে উত্তরপাড়া হাসপাতাল থেকে সোমবার রাতে এক অন্তঃসত্ত্বা-সহ দু’জনকে পর্যবেক্ষণের জন্য বেলাঘাটা আইডি হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। হুগলির জেলাশাসক ওয়াই রত্নাকর রাও বলেন,‘‘আমরা যে কোনও পরিস্থিতি মোকাবিলায় প্রস্তুত আছি। তাছাড়া প্রতিটি সরকারি অফিসে ঢোকার সময় কর্মীদের হ্যান্ড স্যানিটাইজ়্ারের ব্যবস্থা করা হয়েছে। ২০ হাজার মাস্কও শীঘ্রই এসে যাবে।’’
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy