(বাঁ দিকে) তৃণমূল প্রার্থী রচনা বন্দ্যোপাধ্যায়। বিজেপি প্রার্থী লকেট চট্টোপাধ্যায় (ডান দিকে)। —ফাইল চিত্র
হুগলি লোকসভা কেন্দ্রে দল জিতলেও নিজ নিজ এলাকায় খারাপ ফলের ‘দায়ে’ হুগলির তিন নেতার পদ কাড়ল তৃণমূল।
হুগলি কেন্দ্রে বিজেপির লকেট চট্টোপাধ্যায়কে হারিয়ে জিতেছেন তৃণমূল প্রার্থী রচনা বন্দ্যোপাধ্যায়। কিন্তু চুঁচুড়া বিধানসভা কেন্দ্রে পিছিয়ে ছিল শাসকদল। ওই বিধানসভা কেন্দ্রের কোদালিয়া ১ ও ২ এবং ব্যান্ডেল গ্রাম পঞ্চায়েতে রচনার থেকে অনেক বেশি ভোট পেয়েছিলেন লকেট। তৃণমূল সূত্রে খবর, ওই সব এলাকায় সাংগঠনিক দুর্বলতার কারণে দল পিছিয়ে পড়েছে। সেই কারণেই তিন অঞ্চলের সভাপতি দেবাশিস চক্রবর্তী, অসিত মাজি, রবীন্দ্রনাথ তিওয়ারিকে সরানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছেন নেতৃত্ব।
শনিবার চুঁচুড়ার তৃণমূল বিধায়ক অসিত মজুমদার ওই তিন জনকে পদ থেকে অপসারণের ঘোষণা করেন। তাঁদের জায়গায় কোদালিয়া ১ গ্রাম পঞ্চায়েতের অঞ্চল সভাপতি করা হয় শুভেন্দু ঘড়াইকে। কোদালিয়া ২ গ্রাম পঞ্চায়েতের অঞ্চল সভাপতি করা হয় গৌতম মজুমদারকে। এই পঞ্চায়েতের এলাকা অনেকটা বড় হওয়ায় কার্যকরী সভাপতি করা হয় অমিত ঘোষকে। ব্যান্ডেল গ্রাম পঞ্চায়েতের অঞ্চল সভাপতি করা হয় প্রদীপ রায়কে। বিধায়ক বলেন, ‘‘সামনে একুশে জুলাই। কলকাতায় মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সমাবেশে প্রচুর মানুষকে নিয়ে যেতে হবে। সেই কারণে সাংগঠনিক দুর্বলতা কাটিয়ে উঠতে হবে।’’
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy