Advertisement
২২ নভেম্বর ২০২৪
চাঁপাডাঙা থেকে চণ্ডীতলা পর্যন্ত অহল্যাবাই রোডের পাশে ইট-বালির স্তুূপ
Illegal Sand Business

লে-বাই ‘দখল’ করে ব্যবসা

বাঁকুড়া, বীরভূম-সহ নানা জেলা থেকে বালি-পাথর বোঝাই ট্রাক দুই ২৪ পরগনা, কলকাতা ও হাওড়ার একাংশে এই রাস্তা ধরে যাতায়াত করে।

লে-বাইয়ে বালি ফেলা।

লে-বাইয়ে বালি ফেলা। —নিজস্ব চিত্র।

নিজস্ব সংবাদদাতা
চণ্ডীতলা শেষ আপডেট: ২৬ অগস্ট ২০২৩ ০৮:৫৮
Share: Save:

বছর চারেক আগে হুগলিতে অহল্যাবাই রোড সম্প্রসারণের কাজ শেষ হয়েছে। চাঁপাডাঙা থেকে চণ্ডীতলা পর্যন্ত এই রাস্তার পাশে ট্রাক পার্কিংয়ের জন্য ৭টি ‘লে-বাই’ তৈরি করা হয়েছে। অথচ, অধিকাংশ
লে-বাই এখন ইমারতি দ্রব্য কারবারিদের দখলে চলে গিয়েছে বলে অভিযোগ। সমস্যায় পড়ছেন ট্রাক-চালকেরা। তাঁদের অনেকেই রাস্তার ধারে ট্রাক রাখতে বাধ্য হচ্ছেন। ফলে, দুর্ঘটনার আশঙ্কা বাড়ছে।

অশোক যাদব নামে এক ট্রাক চালক বলেন, “রাস্তার পাশে গাড়ি দাঁড় করালে পুলিশের হয়রানির শিকার হতে হয়। দীর্ঘ রাস্তা গাড়ি চালানোর পরে বিশ্রামের জন্য লে-বাইতে ট্রাক দাঁড় করানো যাচ্ছে না।”

বাঁকুড়া, বীরভূম-সহ নানা জেলা থেকে বালি-পাথর বোঝাই ট্রাক দুই ২৪ পরগনা, কলকাতা ও হাওড়ার একাংশে এই রাস্তা ধরে যাতায়াত করে। চণ্ডীতলার কলাছড়া, কৃষ্ণরামপুর, সূচিয়া, হরিপালের শ্রীপতিপুর এলাকায় অহল্যাবাই রোডের লে-বাইয়ে ইট, বালি, পাথর ফেলে ইমারতি দ্রব্যের ব্যবসা রমরমিয়ে চলছে। এ দিকে, রাস্তার পাশে
দাঁড়িয়ে থাকা গাড়ির জন্য যানজট সৃষ্টি হয়, দুর্ঘটনাও ঘটে। কৌশিক দাস
নামে স্থানীয় এক যুবকের ক্ষোভ, “পুলিশের গাড়ি যাতায়াত করলেও তাদের চোখে পড়ে না। দুর্ঘটনার পরে পুলিশের হুঁশ ফেরে। কয়েক মাস পরে আবার পুরনো অবস্থায় ফিরে
আসে ব্যবসা।”

হুগলি জেলা পুলিশের এক কর্তা বলেন, “পুলিশের পক্ষ থেকে নিয়মিত নজরদারি চালানো হয়।”

অন্য বিষয়গুলি:

chanditala sand mafia
সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের মাধ্যমগুলি:
Advertisement

Share this article

CLOSE

Log In / Create Account

We will send you a One Time Password on this mobile number or email id

Or Continue with

By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy