—প্রতিনিধিত্বমূলক ছবি।
বোরো চাষে জল দেওয়ার জন্য খানাকুলের দিকে নদীতে বাঁধ দিতে হয়। বর্ষায় ওই বাঁধ ভেঙে দিতে হয় যাতে নদীর দু’পার প্লাবিত না হয়। ওই কাজের জন্য হুগলি জেলা পরিষদের নিজস্ব তহবিল থেকে প্রতি বছর দু’-আড়াই কোটি টাকা খরচ হয়। এই সমস্যার স্থায়ী সমাধানের জন্য নদীতে ব্যারাজ তৈরির প্রস্তাব দেওয়া হল জেলা পরিষদের তরফে।
এ বারে এখনও বর্ষায় পর্যাপ্ত বৃষ্টি না হওয়ায় হাওড়া, হুগলি, পূর্ব ও পশ্চিম বর্ধমান এবং বাঁকুড়া— এই পাঁচ জেলায় আমন ধান চাষের জন্য ডিভিসি-র জল ছাড়া নিয়ে মঙ্গলবার উচ্চ পর্যায়ের বৈঠক হয়। পূর্ব বর্ধমানের জেলাশাসকের কার্যালয়ে ওই বৈঠকে বর্ধমানের ডিভিশনাল কমিশনার অবনীন্দ্র সিংহ এবং অন্য আধিকারিকেরা উপস্থিত ছিলেন।
হুগলি থেকে জেলা সভাধিপতি রঞ্জন ধাড়া, কৃষি কর্মাধ্যক্ষ মদনমোহন কোলে, শিক্ষা কর্মাধ্যক্ষ সুবীর মুখোপাধ্যায় এবং ওই দফতরের সচিব মিলনকান্তি গুঁই ছিলেন। সুবীর জানান, বোরো বাঁধের পরিবর্তে নদীর (খানাকুলে মুণ্ডেশ্বরী ও দ্বারকেশ্বর) সংশ্লিষ্ট জায়গায় ব্যারাজ তৈরির প্রস্তাব দেওয়া হয় ওই বৈঠকে। ব্যারাজ হলে প্রতি বার টাকা খরচ করে বোরো বাঁধ তৈরি এবং ভাঙার দরকার হবে না। স্থায়ী সমাধান মিলবে। সুসংহত ভাবে ওই কাজ করা
যাবে। সে ক্ষেত্রে ওই টাকা অন্য কোনও উন্নয়ন বা পরিষেবা খাতে খরচ করা যাবে।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy