হরিপাল গ্রামীণ হাসপাতাল। নিজস্ব চিত্র Sourced by the ABP
৩০ থেকে ১০০ শয্যায় উন্নীত হল হুগলির হরিপাল গ্রামীণ হাসপাতাল। বুধবার এই পরিষেবার ভার্চুয়াল উদ্বোধন করেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। তবে, নতুন ভবনে পরিষেবা চালু হয়নি।
হরিপালের ব্লক মুখ্য স্বাস্থ্য আধিকারিক (বিএমওএইচ) মণিকুন্তলা হাজরা বলেন, ‘‘১০০ শয্যার হাসপাতালের জন্য চিকিৎসক-নার্স এখনও পাওয়া যায়নি। নতুন ভবনের কিছু কাজও বাকি রয়েছে। বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের জন্য আবেদন করা হয়েছে।’’
স্বাস্থ্য দফতর সূত্রে জানা গিয়েছে, বিদ্যুৎ-সহ কিছু কাজ এখনও বাকি। সেই কাজ সম্পূর্ণ হলে পরিষেবা চালু করা হবে। নবান্নে ভার্চুয়াল উদ্বোধনের সময় মুখ্যমন্ত্রীর সঙ্গে ছিলেন মন্ত্রী তথা সিঙ্গুরের বিধায়ক বেচারাম মান্না। হাসপাতালে ছিলেন হরিপালের বিধায়ক করবী মান্না এবং বিএমওএইচ।
ব্লক স্বাস্থ্য দফতর সূত্রে খবর, চার তলা নতুন ভবন তৈরিতে ৩৫ কোটি টাকার বেশি খরচ হয়েছে। লিফট বসছে। বর্তমানে ৬ জন চিকিৎসক, ১৮ জন নার্স, ৯ জন স্বাস্থ্যকর্মী আছেন। কয়েক জন সাফাইকর্মী আছেন। স্বাস্থ্যকর্তারা জানান, শয্যা সংখ্যা প্রায় তিন গুণ হয়ে যাওয়ায় নতুন করে চিকিৎসক, নার্স, স্বাস্থ্যকর্মী, টেকনিশিয়ান, ফিজ়িয়োথেরাপিস্ট-সহ মোট ৩৬ জনকে নিয়োগ করা হবে। গ্রামীণ হাসপাতালে যে সব পরিষেবা চালু ছিল, শিশু, আয়ুর্বেদিক, মাতৃত্বকালীন চিকিৎসা ইত্যাদি সমস্ত বিভাগই থাকবে।
হাসপাতালের নয়া পরিকাঠামোয় হরিপালবাসী খুশি। তাঁদের বক্তব্য, পরিষেবা যাতে সুষ্ঠু ভাবে মেলে, সেই বিষয়টি নিশ্চিত করুক স্বাস্থ্য দফতর তথা প্রশাসন। বিধায়ক করবী মান্না বলেন, ‘‘পরিষেবা বাড়ানোর ফলে মানুষের উপকার হবে। এই হাসপাতাল স্টেট জেনারেলে রূপান্তরের চেষ্টা করা হবে, যাতে পরিষেবা আরওউন্নত হয়।’’
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy