Advertisement
E-Paper

রাজ্যে ছয় বিধানসভা কেন্দ্রে উপনির্বাচনে ১২০ কোম্পানি বাহিনী মোতায়েনের ভাবনা নির্বাচন কমিশনের

নির্বাচন কমিশন সূত্রে খবর, উপনির্বাচনে রাজ্যের প্রতিটি কেন্দ্রে গড়ে ২০ কোম্পানি কেন্দ্রীয় বাহিনী মোতায়েনের ভাবনা রয়েছে। প্রতিটি বুথেই কেন্দ্রীয় বাহিনী মোতায়েন করতে চায় কমিশন।

কেন্দ্রীয় বাহিনীর জওয়ানদের টহল।

কেন্দ্রীয় বাহিনীর জওয়ানদের টহল। —ফাইল চিত্র।

আনন্দবাজার অনলাইন সংবাদদাতা

শেষ আপডেট: ১৬ অক্টোবর ২০২৪ ১৮:৫৭
Share
Save

১৩ নভেম্বর রাজ্যের ছ’টি বিধানসভা আসনে উপনির্বাচন রয়েছে। নৈহাটি, হাড়োয়া, মেদিনীপুর, তালডাংরা, সিতাই এবং মাদারিহাট ভোট হবে ওই দিন। নির্বাচন কমিশন সূত্রে খবর, প্রাথমিক ভাবে রাজ্যের ছ’টি বিধানসভা কেন্দ্রের প্রতিটির জন্য গড়ে ২০ কোম্পানি করে কেন্দ্রীয় বাহিনী মোতায়েনের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। অর্থাৎ, মোট ১২০ কোম্পানি। যদিও প্রয়োজন অনুযায়ী বাহিনী সংখ্যা কমবেশি হতে পারে বলে জানা গিয়েছে। প্রতিটি বুথেই কেন্দ্রীয় বাহিনীর জওয়ান মোতায়েন রাখার ভাবনাচিন্তা রয়েছে কমিশনের। সঙ্গে থাকবে ওয়েব কাস্টিংয়ের ব্যবস্থাও।

ছ’টি বিধানসভা কেন্দ্রে উপনির্বাচনের জন্য মোট দেড় হাজারেরও বেশি (১৫৮৩টি) ভোটগ্রহণ কেন্দ্র থাকছে। সব চেয়ে বেশি ভোটগ্রহণ কেন্দ্র থাকছে মেদিনীপুরে (৩০৪টি)। পাশাপাশি সিতাইয়ে ৩০০টি, মাদারিহাটে ২২৬টি, নৈহাটিতে ২১০টি, হাড়োয়ায় ২৭৯টি, মেদিনীপুরে ৩০৪টি এবং তালডাংরায় ২৬৪টি ভোটগ্রহণ কেন্দ্র রাখা হয়েছে।

নৈহাটির প্রাক্তন বিধায়ক পার্থ ভৌমিক এখন সাংসদ হয়েছেন। গত লোকসভা ভোটে ব্যারাকপুর থেকে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেছিলেন তিনি। ফলে নৈহাটির বিধায়ক পদ ফাঁকা হয়েছে। হাড়োয়ার প্রাক্তন বিধায়ক হাজি নুরুল সদ্য প্রয়াত হয়েছেন। তিনি এ বার লোকসভা ভোটে বসিরহাট থেকে জিতেছিলেন। জয়ের কয়েক মাস পরেই প্রয়াত হন নুরুল। সিতাইয়ের প্রাক্তন তৃণমূল বিধায়ক জগদীশ বসুনিয়া বর্তমানে কোচবিহারের সাংসদ। তালডাংরার প্রাক্তন বিধায়ক অরূপ চক্রবর্তী এখন বাঁকুড়ার সাংসদ হয়েছেন। মেদিনীপুরেও একই ভাবে জুন মালিয়া সাংসদ হওয়ায় বিধায়কের পদ ফাঁকা হয়ে রয়েছে। মাদারিহাটে বিজেপির প্রাক্তন বিধায়ক মনোজ টিগ্গা বর্তমানে আলিপুরদুয়ারের সাংসদ। এই ছ’টি বিধানসভা আসনের মধ্যে পাঁচটিই ছিল তৃণমূলের দখলে। এক মাত্র মাদারিহাট ছিল বিজেপির। এ বারের ভোটে কোন শিবির ক’টি আসন পায়, তা নিয়ে কৌতুহল রয়েছে বাংলার রাজনীতিতে।

বাংলায় অতীতে একাধিক নির্বাচনে এমনকি ভোটের আগে এবং পরেও অশান্তির অভিযোগ উঠে এসেছে। ২০২৪ সালের লোকসভা ভোটের সময় নির্ঘণ্ট ঘোষণার আগে থেকেই বাংলায় কেন্দ্রীয় বাহিনী পাঠানো শুরু হয়েছিল। গত লোকসভা ভোটে সেই অর্থ বড়সড় কোনও অশান্তিও এড়াতে পেরেছিল কমিশন। এ বারও বিধানসভা উপনির্বাচনের জন্য সব বুথেই প্রয়োজনমতো কেন্দ্রীয় বাহিনী মোতায়েন রাখতে চাইছে কমিশন।

central force Election Commission Assembly By Election

সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের মাধ্যমগুলি:

Advertisement

আরও পড়ুন:

Share this article

CLOSE

Log In / Create Account

We will send you a One Time Password on this mobile number or email id

Or

By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy

এটি একটি প্রিন্ট আর্টিক্‌ল…

  • এমন অনেক খবরই এখন আপনার হাতের মুঠোয়

  • সঙ্গে রোজ পান আনন্দবাজার পত্রিকার নতুন ই-পেপার পড়ার সুযোগ

  • ই-পেপারের খবর এখন শুধুই ছবিতে নয়, টেক্সটেও

প্ল্যান সিলেক্ট করুন

ক্যানসেল করতে পারবেন আপনার সুবিধামতো

Best Value
প্রতি বছরে

৫১৪৮

১৯৯৯

প্ল্যানটি সিলেক্ট করে 'Subscribe Now' ক্লিক করুন।শর্তাবলী প্রযোজ্য।
*মান্থলি প্ল্যান সাপেক্ষে
প্রতি মাসে

৪২৯

১৬৯

প্ল্যানটি সিলেক্ট করে 'Subscribe Now' ক্লিক করুন।শর্তাবলী প্রযোজ্য।