বিজেপি নেতা মণীশ শর্মা ওরফে মণীশ জোশী-সহ সাত কয়লা-মাফিয়াকে গ্রেফতার করেছিল কলকাতা পুলিশের স্পেশ্যাল টাস্ক ফোর্স (এসটিএফ)। আর ওই সাত জনের বিরুদ্ধে মামলা রুজু করে তদন্তে নেমেছে এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট (ইডি)।
শুক্রবার ইডি সূত্রে জানা গিয়েছে, ধৃতদের থেকে ৩৩ লক্ষ টাকা বাজেয়াপ্ত করা হয়েছিল। মণীশেরা কোথা থেকে ওই টাকা পেলেন, তা খতিয়ে দেখা হচ্ছে। ৫ ডিসেম্বর রাতে মানিকতলা থানা এলাকার বিধান শিশু উদ্যানের সামনে একটি গাড়ি এবং পরে বাগুইআটির একটি আবাসনের ফ্ল্যাট থেকে মণীশ, কয়লা-মাফিয়া রাজেশ ঝা ওরফে রাজু-সহ সাত জনকে সাতটি অস্ত্র, কার্তুজ এবং ৩৩ লক্ষ টাকা-সহ গ্রেফতার করে এসটিএফ। অভিযোগ, এই দলটি রানিগঞ্জ ও দুর্গাপুর থেকে গা়ড়ি নিয়ে কলকাতায় অস্ত্র কিনতে এসেছিল। গোপন সূত্রে খবর পেয়ে জাল ফেলে এসটিএফ।
সেই ঘটনায় এ দিন আরও এক জনকে গ্রেফতার করা হয়েছে। ধৃতের নাম বিশ্বনাথ নন্দ ওরফে বিশু। বাড়ি দুর্গাপুরের কৃত্তিবাস রোডে। সে রাজেশের ঘনিষ্ঠ বলে গোয়েন্দা সূত্রে জানা গিয়েছে। এ দিন ভোরবেলা পার্স সার্কাস ময়দান থেকে বিশ্বনাথকে গ্রেফতার করা হয়। তার কাছে দু’টি নাইন এমএম পিস্তল, একটি খালি ম্যাগাজিন এবং ১২ রাউন্ড কার্তুজ পাওয়া গিয়েছে। আটক করা হয়েছে দু’টি মোবাইলও। রাজেশকে ২০ ডিসেম্বর পর্যন্ত পুলিশি হাজতে রাখার নির্দেশ দিয়েছেন বিচারক।
মণীশ শর্মা-সহ ধৃত সাত জনের মধ্যে পার্থ চট্টোপাধ্যায় ও লোকেশ সিংহ বাদে বাকি পাঁচ জনকেও এ দিন আদালতে তোলা হয়। তাঁদেরও ২০ ডিসেম্বর পর্যন্ত ফের পুলিশি হাজতে রাখার নির্দেশ দিয়েছে আদালত।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy