অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়। —টুইটার
ইডির তলবে সাড়া দিয়ে বুধবার সকাল সাড়ে ১১টা নাগাদ সিজিও কমপ্লেক্সে পৌঁছেছেন অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়। ইডি দফতরে যখন তৃণমূলের ‘সেনাপতি’র জিজ্ঞাসাবাদ চলছে, সেই সময়েই দলের এক্স (সাবেক টুইটার) হ্যান্ডল থেকে তৃণমূলের তরফে লেখা হয়েছে, ‘‘আমরা ভীত নই। সত্যিটা হল, ওরা ভয় পেয়েছে।’’ ইংরেজিতে সেখানে লেখা হয়েছে, ‘উই আর নট স্কেয়ার্ড’ লিখেছে তৃণমূল। আবার ‘স্কেয়ার্ড’-এর শেষ দু’টি অক্ষর (ই এবং ডি) লেখা হয়েছে লাল রং দিয়ে। রাজনীতিকদের একাংশের মতে, তৃণমূল আসলে বোঝাতে চেয়েছে, ‘‘ইডিকে ভয় পাই না।’’
অভিষেক ইডি দফতরে যাওয়ার আগেও একটি টুইট করা হয় তৃণমূলের তরফে। সেখানে অভিষেকের বক্তব্য তুলে ধরা হয়। যেখানে তৃণমূলের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক বলেন, ‘‘আমার সঙ্গে লড়াইয়ের জন্য কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থাগুলিকে ব্যবহার করছে বিজেপি। সিবিআই, ইডির মাধ্যমে হুমকি দিয়ে, ভয় দেখিয়ে আমাকে দমানো যাবে না। জনগণের সেবা থেকে আমাকে সরানো যাবে না। জনগণের কাছে পৌঁছনো থেকে আমাকে আটকানো যাবে না।’’
বুধবার বিজেপি-বিরোধী জোট ‘ইন্ডিয়া’র ‘সমন্বয় কমিটি’র বৈঠক বসেছে দিল্লিতে। ওই কমিটির সদস্য অভিষেক। ইডির তলবের কারণে ‘সমন্বয় কমিটি’র প্রথম বৈঠকে হাজির থাকতে পারেননি অভিষেক। যদিও অভিষেক যে দিল্লিতে যেতে পারবেন না, তার ইঙ্গিত মঙ্গলবার তৃণমূলের তরফে একটি সাংবাদিক বৈঠকে দিয়েছিলেন রাজ্যের দুই মন্ত্রী শশী পাঁজা এবং পার্থ ভৌমিক।
‘ইন্ডিয়া’র ‘সমন্বয় কমিটি’র বৈঠকে প্রতিবাদস্বরূপ একটি চেয়ার খালি রাখা হয়েছে। বৈঠক শুরুর আগে শিবসেনা (ইউবিটি) নেতা সঞ্জয় রাউত বলেন, “অভিষেক আজ বৈঠকে থাকতে পারলেন না, কারণ ইডি আর বিজেপি তেমনটা চায়নি। কেন্দ্রীয় সরকার চায়নি, অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় দিল্লিতে এসে ‘ইন্ডিয়া’র সমন্বয় কমিটির বৈঠকে যোগ দিন।”
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy