নিজস্ব চিত্র।
গত বছরের স্মৃতি এখনও টাটকা রাজ্যের উপকূলবর্তী এলাকায় বাসিন্দাদের। আমপানের তাণ্ডবে লণ্ডভণ্ড হয়ে গিয়েছিল চারদিক। চরম ক্ষতির সম্মুখীন হয়েছিলেন সাধারণ মানুষ। আরও এক ঘূর্ণিঝড় আছড়ে পড়তে চলেছে বুধবার। অতি শক্তিশালী ঘূর্ণিঝড় ইয়াস আছড়ে পড়ার কথা ওড়িশার বালেশ্বর ও পশ্চিমবঙ্গের দিঘার মধ্যে। তাহলে কি ফের একই বিপর্যয়ের মুখে পড়তে চলেছেন রাজ্যের মানুষ, এমনই প্রশ্ন ঘোরাফেরা করছে সবার মনে।
আমপানের থেকেও কি বেশি গতি নিয়ে এগিয়ে আসছে ইয়াস, এমনটাই প্রশ্ন উঠেছে আলিপুর আবহাওয়া দফতরের তরফে করা সাংবাদিক বৈঠকে। তার কোনও সরাসরি জবাব না দিয়ে দু’টি ঘূর্ণিঝড়ের পার্থক্য বোঝালেন আলিপুর আবহাওয়া দফতরের অধিকর্তা সঞ্জীব বন্দ্যোপাধ্যায়।
সঞ্জীব বলেন, ‘‘দু’টি ঘূর্ণিঝড়ের গতিপথের পার্থক্য রয়েছে। আমপান আঘাত হেনেছিল সাগরদ্বীপে। তার পর কলকাতার বুক চিরে তা চলে গিয়েছিল বাংলাদেশের উপর দিয়ে। কিন্তু এখনও পর্যন্ত যা পূর্বাভাস তাতে ইয়াস আঘাত হানবে ওড়িশায়। তার পর ঝাড়খণ্ডের দিকে চলে যাবে ঘূর্ণিঝড়। তাই দুই ঝড়ের প্রভাব রাজ্যের উপর এক রকম হবে না।’’
যদিও আবহাওয়াবিদরা বলছেন, আমপান ছিল সুপার সাইক্লোন। কিন্তু ইয়াস অতি শক্তিশালী ঘূর্ণিঝড়। তাই ধারে ভারে আমপান অনেক বেশি শক্তিশালী ছিল। তার উপর ইয়াস সরাসরি বাংলায় আঘাত হানছে না। তাই স্বাভাবিক ভাবেই এর প্রভাব আমপানের থেকে অনেক কম হবে।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy