বাঁধ মেরামতে হাত লাগিয়েছেন স্থানীয়রা। —নিজস্ব চিত্র।
এক করোনায় রক্ষে ছিল না, এ বার রোজগারে বাদ সাধল প্রকৃতিও। পূর্ণিমার ভরা কোটালে বাঁধ ভাঙল ঠাকুরান নদীর। সেই নোনা জলে ডুবে গেল ফসল-ভরা ক্ষেত। তাতে মাথায় হাত কৃষকদের।
মঙ্গলবার ভরা কোটালের জেরে ঠাকুরান বৈকুণ্ঠপুরের নন্দীর খেয়া এলাকায় দু’জায়গায় প্রায় ৫০ মিটার নদীর বাঁধ ভেঙে যায়। তাতে হুড়মুড় করে নোনা জল ঢুকে পড়ে নদী সংলগ্ন চাষের জমিতে। তাতে বিঘের পর বিঘে জমির ফসল নষ্ট হয়েছে গিয়েছে বলে জানিয়েছে গ্রামবাসীরা।
শুধু জমিই নয়, নদীর পাড় লাগোয়া কাঁচাবাড়িগুলিতেও জল ঢুকে পড়ে। তাতে কার্যত ঘরবন্দি হয়ে রয়েছেন বহু মানুষ অসময়ের এই প্লাবনে আতঙ্ক ছড়িয়েছে এলাকায়। ফসল নষ্ট হওয়ায় মাথায় হাত কৃষকদেরও।
বাঁধ ভাঙার খবর পেয়ে মঙ্গলবারই ঘটনাস্থলে পৌঁছন সেচ দফতরের আধিকারিকরা। ঘটনাস্থলে পৌঁছন গ্রাম পঞ্চায়েতের প্রধানও। স্থানীয় বাসিন্দাদের সঙ্গে নিয়ে দুপুর থেকেই বাঁধ মেরামতের কাজ শুরু হয়েছে। তবে গত কয়েক মাস ধরে এমনিতেই ব্যবসায় খরা, তার উপর এই বিপর্যয়, ক্ষয়ক্ষতি কী ভাবে মিটবে, তা নিয়ে দুশ্চিন্তায় স্থানীয় কৃষকরা।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy