—প্রতীকী ছবি।
পঞ্চায়েত নির্বাচনের মনোনয়ন-পর্ব থেকে শুরু করে গণনা পর্যন্ত রাজ্যের পুলিশ-প্রশাসনের যে ভূমিকা ছিল, সেই অভিজ্ঞতা মাথায় রেখে ধূপগুড়ি বিধানসভা কেন্দ্রের উপনির্বাচনে ‘সক্রিয়’ থাকার জন্য রাজ্যের মুখ্য নির্বাচনী আধিকারিকের (সিইও) কাছে দাবি জানাল সিপিএম। পঞ্চায়েত ভোট হয়েছিল রাজ্য নির্বাচন কমিশনের তত্ত্বাবধানে। সেই ভোটে পুলিশ-প্রশাসন পুরোপুরি শাসক দলের হয়ে কাজ করেছে বলে সিপিএমের অভিযোগ। বিধানসভা উপনির্বাচন হবে কেন্দ্রীয় নির্বাচনের অধীনে। সিইও-র কাছে গিয়ে সোমবার সিপিএমের কলকাতা জেলা সম্পাদক কল্লোল মজুমদার, ইন্দ্রজিৎ ঘোষ-সহ একটি প্রতিনিধিদল বামফ্রন্টের চেয়ারম্যান বিমান বসুর লেখা চিঠি জমা দিয়ে অভিযোগ করে এসেছে, যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের ঘটনার জেরে জলপাইগুড়ি জেলা সিপিএমের দফতরে হামলা চালিয়েছিল তৃণমূল কংগ্রেসের বাহিনী। সিপিএমের নেতা-কর্মীরা প্রতিরোধ করতে গেলে সংঘর্ষ বাধে। অথচ তার পরে সিপিএমের জলপাইগুড়ি জেলা সম্পাদক তথা রাজ্য সম্পাদকমণ্ডলীর সদস্য জিয়াউল আলম-সহ পাঁচ নেতাকে গ্রেফতার করা হয়। উপনির্বাচনের প্রচারের সময়ে তাঁরা জেলে! ঘচনাচক্রে, কল্লোলেরা সিইও-র সঙ্গে দেখা করার কিছু ক্ষণের মধ্যেই জলপাইগুড়ির আদালতে জামিন পেয়েছেন জিয়াউলেরা। ধূপগুড়িতে সিপিএমের প্রার্থী ঈশ্বরচন্দ্র রায়কে সমর্থন করছে কংগ্রেস। সূত্রের খবর, আগামী সপ্তাহে ধূপগুড়িতে প্রচারে যেতে পারেন সিপিএমের রাজ্য সম্পাজক মহম্মদ সেলিম ও প্রদেশ কংগ্রেস সভাপতি অধীর চৌধুরী। প্রসঙ্গত, লোকসভা ভোটের আগে ভোটার তালিকা সংশোধনের চলতি প্রক্রিয়ায় ‘ভূতুড়ে’ ভোটার বাদ দেওয়ার দাবিতে আরও কিছু নথিপত্র এ দিন সিইও-র দফতরে জমা দিয়েছেন সিপিএম নেতারা।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy