গ্রাফিক: শৌভিক দেবনাথ।
রাজ্যে নোভেল করোনাভাইরাসের প্রকোপে মৃত্যুসংখ্যা ৯ হাজার ছাড়িয়ে গেল। সংক্রমণের নিরিখে এই মুহূর্তে দেশের মধ্যে অষ্টম স্থানে রয়েছে বাংলা। তবে মৃত্যুর নিরিখে মহারাষ্ট্র এবং দিল্লির ঠিক পরেই রয়েছে। ফলে, উদ্বেগ বেড়েছে প্রশাসনের।
রাজ্য স্বাস্থ্য দফতরের শনিবারের বুলেটিন অনুযায়ী, গত ২৪ ঘণ্টায় বাংলায় ৪৪ জন করোনা রোগী প্রাণ হারিয়েছেন। গতকালের চেয়ে তা ৬ কম হলেও এ দিনই রাজ্যে মোট মৃত্যু ৯ হাজার ছাড়িয়ে গিয়েছে। সব মিলিয়ে এখনও পর্যন্ত ৯ হাজার ১০ জন করোনা রোগী প্রাণ হারিয়েছেন বাংলায়।
গত ২৪ ঘণ্টায় শুধুমাত্র কলকাতাতেই ১৬ জন করোনা রোগীর মৃত্যু হয়েছে। ১৩ জন রোগী মারা গিয়েছেন উত্তর ২৪ পরগনায়। ৫ জন করোনা রোগী প্রাণ হারিয়েছেন হাওড়ায়। নদিয়া এবং দক্ষিণ ২৪ পরগনায় কোভিডের প্রকোপে ২ জন করে রোগীর প্রাণ গিয়েছে। হুগলি, পূর্ব বর্ধমান, পশ্চিম মেদিনীপুর, বীরভূম, মুর্শিদাবাদ এবং উত্তর দিনাজপুরে ১ জন করে রোগীর মৃত্যু হয়েছে।
গত ২৪ ঘণ্টায় শুধুমাত্র কলকাতাতেই ১৬ জন করোনা রোগীর মৃত্যু হয়েছে। ১৩ জন রোগী মারা গিয়েছেন উত্তর ২৪ পরগনায়। ৫ জন করোনা রোগী প্রাণ হারিয়েছেন হাওড়ায়। নদিয়া এবং দক্ষিণ ২৪ পরগনায় কোভিডের প্রকোপে ২ জন করে রোগীর প্রাণ গিয়েছে। হুগলি, পূর্ব বর্ধমান, পশ্চিম মেদিনীপুর, বীরভূম, মুর্শিদাবাদ এবং উত্তর দিনাজপুরে ১ জন করে রোগীর মৃত্যু হয়েছে।
(গ্রাফের উপর হোভার বা টাচ করলে প্রত্যেক দিনের পরিসংখ্যান দেখতে পাবেন।)
শুক্রবারের তুলনায় এ দিন দৈনিক সংক্রমণও সামান্য কম বাংলায়। গতকাল যেখানে নতুন করে ২ হাজার ৭৫৩ জন করোনায় আক্রান্ত হয়েছিলেন, এ দিন নতুন করে সংক্রমিত হয়েছেন ২ হাজার ৭১০ জন। সব মিলিয়ে এখনও পর্যন্ত ৫ লক্ষ ১৯ হাজার ২১৫ জন মানুষ এ রাজ্যে কোভিড-১৯ ভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছেন। এই মুহূর্তে বাংলায় সক্রিয় করোনা রোগীর সংখ্যা ২৩ হাজার ৩৪ জন।
তবে সংক্রমণ এবং মৃত্যু অব্যাহত থাকলেও, সুস্থতার নিরিখে অনেকটা স্বস্তিতে বাংলা। দৈনিক আক্রান্তের চেয়ে এই মুহূর্তে রাজ্যে দৈনিক সুস্থ হয়ে ওঠা মানুষের সংখ্যা বেশি। গত ২৪ ঘণ্টায় ২ হাজার ৯১৩ জন করোনা রোগী সেরে উঠেছেন। রাজ্যের মোট আক্রান্তের মধ্যে ৪ লক্ষ ৮৭ হাজার ১৭১ জন রোগীই সুস্থ হয়ে উঠতে পেরেছেন। এই মুহূর্তে রাজ্যে সুস্থতার হার ৯৩.৮৩ শতাংশ।
প্রতিদিন যত সংখ্যক মানুষের কোভিড পরীক্ষা হচ্ছে এবং তার মধ্যে যত জনের রিপোর্ট নেগেটিভ আসছে, তাকে ‘পজিটিভিটি রেট’ বা সংক্রমণের হার বলা হয়। গত ২৪ ঘণ্টায় রাজ্যে ৪২ হাজার ১০৭টি নমুনা পরীক্ষা হয়। তবে এ দিন দৈনিক সংক্রমণ খানিকটা নিম্নমুখী হওয়ায় সংক্রমণের হার কমে ৬.৪৪ শতাংশ হয়েছে। এখনও পর্যন্ত ৬৩ লক্ষ ৮২ হাজার ২৭৮টি নমুনা পরীক্ষা হয়েছে রাজ্যে।
প্রতিদিন যত সংখ্যক মানুষের কোভিড পরীক্ষা হচ্ছে এবং তার মধ্যে যত জনের রিপোর্ট নেগেটিভ আসছে, তাকে ‘পজিটিভিটি রেট’ বা সংক্রমণের হার বলা হয়। গত ২৪ ঘণ্টায় রাজ্যে ৪২ হাজার ১০৭টি নমুনা পরীক্ষা হয়। তবে এ দিন দৈনিক সংক্রমণ খানিকটা নিম্নমুখী হওয়ায় সংক্রমণের হার কমে ৬.৪৪ শতাংশ হয়েছে। এখনও পর্যন্ত ৬৩ লক্ষ ৮২ হাজার ২৭৮টি নমুনা পরীক্ষা হয়েছে রাজ্যে।
আরও পড়ুন: কেন্দ্র-রাজ্য সঙ্ঘাতের কেন্দ্রবিন্দুতে কারা রাজ্যের এই তিন আইপিএস অফিসার
জেলাগুলির মধ্যে সংক্রমণের নিরিখে এই মুহূর্তে কলকাতাই সবচেয়ে এগিয়ে রয়েছে। শহরে এখনও পর্যন্ত ১ লক্ষ ১৫ হাজার ৫৭৪ জনকে ছুঁয়ে গিয়েছে করোনা। তার পরেই রয়েছে উত্তর ২৪ পরগনা। সেখানে এখনও পর্যন্ত ১ লক্ষ ৯ হাজার ৭০ জন করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন। তালিকায় সবচেয়ে নীচে রয়েছে কালিম্পং। সেখানে সব মিলিয়ে ১ হাজার ৯৮৫ জন কোভিডে আক্রান্ত হয়েছেন।
জেলাগুলির মধ্যে সংক্রমণের নিরিখে এই মুহূর্তে কলকাতাই সবচেয়ে এগিয়ে রয়েছে। শহরে এখনও পর্যন্ত ১ লক্ষ ১৫ হাজার ৫৭৪ জনকে ছুঁয়ে গিয়েছে করোনা। তার পরেই রয়েছে উত্তর ২৪ পরগনা। সেখানে এখনও পর্যন্ত ১ লক্ষ ৯ হাজার ৭০ জন করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন। তালিকায় সবচেয়ে নীচে রয়েছে কালিম্পং। সেখানে সব মিলিয়ে ১ হাজার ৯৮৫ জন কোভিডে আক্রান্ত হয়েছেন।
আরও পড়ুন: ভেন্টিলেশনে কত ঘণ্টা, কবে বাড়ি যাব? বুদ্ধদেবের প্রশ্ন চিকিৎসকদের
(জরুরি ঘোষণা: কোভিড-১৯ আক্রান্ত রোগীদের জন্য কয়েকটি বিশেষ হেল্পলাইন চালু করেছে পশ্চিমবঙ্গ সরকার। এই হেল্পলাইন নম্বরগুলিতে ফোন করলে অ্যাম্বুল্যান্স বা টেলিমেডিসিন সংক্রান্ত পরিষেবা নিয়ে সহায়তা মিলবে। পাশাপাশি থাকছে একটি সার্বিক হেল্পলাইন নম্বরও।
• সার্বিক হেল্পলাইন নম্বর: ১৮০০ ৩১৩ ৪৪৪ ২২২
• টেলিমেডিসিন সংক্রান্ত হেল্পলাইন নম্বর: ০৩৩-২৩৫৭৬০০১
• কোভিড-১৯ আক্রান্তদের অ্যাম্বুল্যান্স পরিষেবা সংক্রান্ত হেল্পলাইন নম্বর: ০৩৩-৪০৯০২৯২৯)
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy