গ্রাফিক: শৌভিক দেবনাথ
করোনা সংক্রমণের অধিকাংশ সূচকেই স্বস্তির ইঙ্গিত রাজ্যে। বেশ কিছু দিন ধরেই এই প্রবণতা বজায় রয়েছে। বৃহস্পতিবারও তাতে ছেদ পড়ল না। সংক্রমণের হার নিম্নমুখী। বাড়ছে সুস্থতার হার। ২৪ ঘণ্টায় নতুন আক্রান্তের চেয়ে সুস্থ হয়ে ওঠার সংখ্যা বেশি। চিকিৎসা ও স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞদের মতে, এই প্রবণতা ধরে রাখতে পারলে কোভিড-যুদ্ধে ধীরে ধীরে জয়ের দিকে এগিয়ে যাওয়া যাবে। যদিও বিশেষজ্ঞদের একাংশের মতে, লোকাল ট্রেন চালু হয়েছে ৯৫ শতাংশ। এখন উৎসবের মরসুম চলছে। ছুটির পর সরকারি-বেসরকারি অফিস চালু হলে ভিড় বাড়বে। তখন এই প্রবণতা ধরে রাখাটাই চ্যালেঞ্জ।
গত তিন সপ্তাহ ধরে দৈনিক নতুন আক্রান্তের চেয়ে সুস্থ হয়ে ওঠা কোভিড আক্রান্তের সংখ্যা বেশি থাকছে। এই বেশির ব্যবধানও প্রায় প্রতি দিনই বাড়ছে। বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় স্বাস্থ্য দফতরের প্রকাশিত বুলেটিন অনুযায়ী গত ২৪ ঘণ্টায় নতুন করে করোনা আক্রান্ত হয়েছেন ৩ হাজার ৬২০ জন। বুধবার এই সংখ্যা ছিল ৩ হাজার ৬৬৮। বৃহস্পতিবারের সংখ্যা মিলিয়ে রাজ্যে মোট করোনা আক্রান্তের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৪ লক্ষ ৪৫ হাজার ৫০৫।
গত তিন সপ্তাহ ধরে দৈনিক নতুন আক্রান্তের চেয়ে সুস্থ হয়ে ওঠা কোভিড আক্রান্তের সংখ্যা বেশি থাকছে। এই বেশির ব্যবধানও প্রায় প্রতি দিনই বাড়ছে। বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় স্বাস্থ্য দফতরের প্রকাশিত বুলেটিন অনুযায়ী গত ২৪ ঘণ্টায় নতুন করে করোনা আক্রান্ত হয়েছেন ৩ হাজার ৬২০ জন। বুধবার এই সংখ্যা ছিল ৩ হাজার ৬৬৮। বৃহস্পতিবারের সংখ্যা মিলিয়ে রাজ্যে মোট করোনা আক্রান্তের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৪ লক্ষ ৪৫ হাজার ৫০৫।
সুস্থ হয়ে ওঠার সংখ্যা প্রতিদিনই বাড়ছে। বুলেটিন অনুযায়ী রাজ্যে গত ২৪ ঘণ্টায় সুস্থ হয়েছেন ৩ হাজার ৯৯০ জন। তবে গত কয়েক দিনের তুলনায় এই সংখ্যা অনেকটাই কম। এই নিয়ে রাজ্যে মোট কোভিড জয়ীর সংখ্যা দাঁড়াল ৪ লক্ষ ১১ হাজার ৭৫৯। এই মুহূর্তে রাজ্যে সক্রিয় করোনা আক্রান্তের সংখ্যা ২৫ হাজার ৮৭৩। এ দিনের বুলেটিন অনুযায়ী সুস্থতার হার ৯২.৪৩ শতাংশ। বুধবার এই হার ছিল ৯২.২৮ শতাংশ।
সুস্থ হয়ে ওঠার সংখ্যা প্রতিদিনই বাড়ছে। বুলেটিন অনুযায়ী রাজ্যে গত ২৪ ঘণ্টায় সুস্থ হয়েছেন ৩ হাজার ৯৯০ জন। তবে গত কয়েক দিনের তুলনায় এই সংখ্যা অনেকটাই কম। এই নিয়ে রাজ্যে মোট কোভিড জয়ীর সংখ্যা দাঁড়াল ৪ লক্ষ ১১ হাজার ৭৫৯। এই মুহূর্তে রাজ্যে সক্রিয় করোনা আক্রান্তের সংখ্যা ২৫ হাজার ৮৭৩। এ দিনের বুলেটিন অনুযায়ী সুস্থতার হার ৯২.৪৩ শতাংশ। বুধবার এই হার ছিল ৯২.২৮ শতাংশ।
একমাত্র উদ্বেগের জায়গা রয়েছে মৃতের সংখ্যায়। বেশ কিছু দিন ধরেই ২৪ ঘণ্টায় মৃতের সংখ্যা ৫০ এর উপরে ঘোরাফেরা করছে। সেই প্রবণতায় ছেদ পড়েনি বৃহস্পতিবারও। বুলেটিন অনুযায়ী গত ২৪ ঘণ্টায় মারা গিয়েছেন ৫৩ জন। এই নিয়ে রাজ্যে বৃহস্পতিবার পর্যন্ত কোভিডের বলি হয়েছেন ৭ হাজার ৮৭৩ জন। বুধবার এই সংখ্যা ছিল ৫৪। আবার তার আগের দিন ছিল ৫২। এ দিন কলকাতা ও উত্তর ২৪ পরগনায় দুই জেলাতেই কোভিডের বলি হয়েছেন ১২ জন করে।
সংক্রমণের হারও টানা নিম্নগামী। প্রতি দিন যত সংখ্যক কোভিড পরীক্ষা করা হয়, তার মধ্যে প্রতি ১০০ জনে যত জনের রিপোর্ট পজিটিভ আসে, তাকে ‘পজিটিভিটি রেট’ বা সংক্রমণের হার বলা হয়। বৃহস্পতিবারের বুলেটিন অনুযায়ী গত ২৪ ঘণ্টায় নমুনা পরীক্ষা করা হয়েছে ৪৪ হাজার ২৬৩টি। এই হিসেবে সংক্রমণের হার বুধবারের (৮.২৪ শতাংশ) চেয়ে কমে দাঁড়িয়েছে ৮.১৮ শতাংশ।
সংক্রমণের হারও টানা নিম্নগামী। প্রতি দিন যত সংখ্যক কোভিড পরীক্ষা করা হয়, তার মধ্যে প্রতি ১০০ জনে যত জনের রিপোর্ট পজিটিভ আসে, তাকে ‘পজিটিভিটি রেট’ বা সংক্রমণের হার বলা হয়। বৃহস্পতিবারের বুলেটিন অনুযায়ী গত ২৪ ঘণ্টায় নমুনা পরীক্ষা করা হয়েছে ৪৪ হাজার ২৬৩টি। এই হিসেবে সংক্রমণের হার বুধবারের (৮.২৪ শতাংশ) চেয়ে কমে দাঁড়িয়েছে ৮.১৮ শতাংশ।
(গ্রাফে হোভার টাচ করলে দিনের পরিসংখ্যান দেখা যাবে)
রাজ্য়ে জেলাভিত্তিক করোনা সংক্রমণের প্রবণতায় শুরু থেকেই কলকাতা অথবা উত্তর ২৪ পরগনা শীর্ষে। প্রায় ৮ মাস পরেও সেই ছবি পাল্টায়নি। গত ২৪ ঘণ্টায় কলকাতায় নতুন করে করোনা আক্রান্ত হয়েছেন ৮৮২ জন, উত্তর ২৪ পরগনায় ৮৩৩ জন। এর পরের ধাপে সংক্রমণ বেশি কলকাতা লাগোয়া জেলাগুলিতে। হুগলি ২৯১ জন, হাওড়া ২২৯ জন এবং দক্ষিণ ২৪ পরগনায় ২২৮ জন নতুন করে আক্রান্ত হয়েছেন। এর বাইরে দুই শতাধিক মানুষ আক্রান্ত হয়েছেন নদিয়া জেলায় (২৪৭)। শতাধিক আক্রান্ত হয়েছেন উত্তরবঙ্গের দুই জেলা জলপাইগুড়ি (১৭১) এবং দার্জিলিং (১২৮) জেলায়।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy