গ্রাফিক: শৌভিক দেবনাথ
দু’সপ্তাহ পর রাজ্যে করোনা সংক্রমণের হার নামল ৮ শতাংশে। ২৪ ঘণ্টায় নতুন আক্রান্তের সংখ্যাও সামান্য কমেছে। তার সঙ্গে সুস্থতার হার ঊর্ধ্বমুখী ছিলই। সামগ্রিক এই চিত্র রাজ্যের করোনা সংক্রমণের ক্ষেত্রে সদর্থক বলে মনে করছেন চিকিৎসক-বিশেষজ্ঞরা। যদিও এই প্রবণতা সাময়িক হতে পারে, এমন আশঙ্কা উড়িয়ে দিচ্ছে না রাজ্য প্রশাসন। তাই রাশ আলগা করতে রাজি নন প্রশাসনিক কর্তারা।
রবিবার সন্ধ্যায় স্বাস্থ্য দফতরের প্রকাশিত বুলেটিন অনুযায়ী রাজ্যে গত ২৪ ঘণ্টায় নতুন করে করোনা আক্রান্ত হয়েছেন ৩ হাজার ৯৮৭ জন। শনিবার এই সংখ্যা ছিল ৩ হাজার ৯৯৩। রবিবার মিলিয়ে রাজ্যে মোট করোনা আক্রান্তের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়াল ৩ লক্ষ ৭৭ হাজার ৬৫১।
রবিবার সন্ধ্যায় স্বাস্থ্য দফতরের প্রকাশিত বুলেটিন অনুযায়ী রাজ্যে গত ২৪ ঘণ্টায় নতুন করে করোনা আক্রান্ত হয়েছেন ৩ হাজার ৯৮৭ জন। শনিবার এই সংখ্যা ছিল ৩ হাজার ৯৯৩। রবিবার মিলিয়ে রাজ্যে মোট করোনা আক্রান্তের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়াল ৩ লক্ষ ৭৭ হাজার ৬৫১।
(গ্রাফে হোভার টাচ করলে দিনের পরিসংখ্যান মিলবে)
গত প্রায় দু’সপ্তাহ ধরে নতুন আক্রান্তের সংখ্যা বৃদ্ধি পাওয়ায় পজিটিভিটি রেট বা সংক্রমণের হারও বাড়ছিল। প্রতিদিন যত নমুনা পরীক্ষা হয় এবং তার মধ্যে প্রতি ১০০ জনে যত জনের পজিটিভ রিপোর্ট আসে, তাকেই বলা হয় ‘পজিটিভিটি রেট’ বা সংক্রমণের হার। গত ১৮ অক্টোবর এই হার ৯ শতাংশের উপরে উঠেছিল। ১৪ দিন পর সেই হার নেমে এল ৮ শতাংশে। এ দিনের বুলেটিন অনুযায়ী সংক্রমণের হার ৮.৯৭ শতাংশ। শনিবার ছিল ৯.০৪ শতাংশ।
গত প্রায় দু’সপ্তাহ ধরে নতুন আক্রান্তের সংখ্যা বৃদ্ধি পাওয়ায় পজিটিভিটি রেট বা সংক্রমণের হারও বাড়ছিল। প্রতিদিন যত নমুনা পরীক্ষা হয় এবং তার মধ্যে প্রতি ১০০ জনে যত জনের পজিটিভ রিপোর্ট আসে, তাকেই বলা হয় ‘পজিটিভিটি রেট’ বা সংক্রমণের হার। গত ১৮ অক্টোবর এই হার ৯ শতাংশের উপরে উঠেছিল। ১৪ দিন পর সেই হার নেমে এল ৮ শতাংশে। এ দিনের বুলেটিন অনুযায়ী সংক্রমণের হার ৮.৯৭ শতাংশ। শনিবার ছিল ৯.০৪ শতাংশ।
আরও পড়ুন: ফের গাছে বিজেপি কর্মীর ঝুলন্ত দেহ, এ বার নদিয়ার গয়েশপুরে
রাজ্যে সুস্থতার হারও দীর্ঘদিন ধরেই বাড়ছে। কিন্তু সম্প্রতি নতুন প্রবণতায় দেখা যাচ্ছে, প্রতিদিন নতুন আক্রান্তের চেয়ে সুস্থ হয়ে ওঠা রোগীর সংখ্যা বেশি। এই প্রবণতা বজায় থাকলে করোনা-যুদ্ধে তা অত্যন্ত ইতিবাচক বলেই মনে করেন চিকিৎসক-বিশেষজ্ঞরা। রবিবারের বুলেটিন অনুযায়ী গত ২৪ ঘণ্টায় রাজ্যে সুস্থ হয়ে উঠেছেন ৪ হাজার ৫৩ জন করোনা আক্রান্ত রোগী। এই নিয়ে রাজ্যে মোট সুস্থ হয়েছেন ৩ লক্ষ ৩৩ হাজার ৯৯০ জন। এই মুহূর্তে সুস্থতার হার ৮৮.৪৪। শনিবার এই হার ছিল ৮৮.৩০।
রাজ্যে সুস্থতার হারও দীর্ঘদিন ধরেই বাড়ছে। কিন্তু সম্প্রতি নতুন প্রবণতায় দেখা যাচ্ছে, প্রতিদিন নতুন আক্রান্তের চেয়ে সুস্থ হয়ে ওঠা রোগীর সংখ্যা বেশি। এই প্রবণতা বজায় থাকলে করোনা-যুদ্ধে তা অত্যন্ত ইতিবাচক বলেই মনে করেন চিকিৎসক-বিশেষজ্ঞরা। রবিবারের বুলেটিন অনুযায়ী গত ২৪ ঘণ্টায় রাজ্যে সুস্থ হয়ে উঠেছেন ৪ হাজার ৫৩ জন করোনা আক্রান্ত রোগী। এই নিয়ে রাজ্যে মোট সুস্থ হয়েছেন ৩ লক্ষ ৩৩ হাজার ৯৯০ জন। এই মুহূর্তে সুস্থতার হার ৮৮.৪৪। শনিবার এই হার ছিল ৮৮.৩০।
তবে দুশ্চিন্তা রয়েছে মৃত্যু নিয়ে। দীর্ঘদিন ধরেই প্রতিদিন মৃত্যুর সংখ্যা ৬০ এর কাছাকাছি থাকছে। রবিবারের বুলেটিন অনুযায়ী রাজ্যে গত ২৪ ঘণ্টায় মৃত্যু হয়েছে ৫৯ জনের। এই নিয়ে রাজ্যে মোট কোভিডের বলি হলেন ৬ হাজার ৯০০ জন। এর মধ্য়ে কলকাতায় মৃত্যু হয়েছে ১৬ জনের। উত্তর ২৪ পরগনায় এই সংখ্যা ১৪। ৭ জন দক্ষিণ ২৪ পরগনায়, ৫ জন হাওড়ায় এবং ৪ জন হুগলিতে মারা গিয়েছেন।
আরও পড়ুন: অনিয়মিত রক্তচাপ, হাসপাতালে ধারাবাহিক ‘মোহর’-এর ‘শঙ্খ’
গোড়া থেকেই রাজ্যের মধ্যে সবচেয়ে বেশি আক্রান্ত হচ্ছেন কলকাতা ও উত্তর ২৪ পরগনায়। রবিবারও তার ব্যতিক্রম হয়নি। এ দিনের বুলেটিন অনুযায়ী কলকাতায় ২৪ ঘণ্টায় আক্রান্ত হয়েছেন ৮৯৪ জন, উত্তর ২৪ পরগনায় ৮৮০ জন। এ ছাড়া দক্ষিণ ২৪ পরগনা (২৭২), হাওড়া (২৪৪),পশ্চিম মেদিনীপুর (২২৬), হুগলি (১৯৮), নদিয়া (১৮১),দার্জিলিং (১৩৩),পূর্ব মেদিনীপুর (১১১) এবং মুর্শিদাবাদের (১০৫) পরিংসংখ্যানেও উদ্বেগ বাড়ছে রাজ্য প্রশাসনের।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy