বাবুল সুপ্রিয়র সঙ্গে সুরঞ্জন দাস।—ছবি পিটিআই।
উপাচার্য: আপনি আমার দফতরে চলুন।
বাবুল: যাব না। আমি এখানে রাজনৈতিক নেতা নই। আমার অন্য পরিচয় আছে। আমি দেশের এক জন নির্বাচিত জনপ্রতিনিধি। মন্ত্রীও। আপনি কী করছেন? আপনারই উচিত ছিল আমাকে অভ্যর্থনা জানানো।
উপাচার্য: এই অনুষ্ঠানে আমি নিজেই আমন্ত্রিত নই।
বাবুল: আপনি আমন্ত্রিত না-ই হতে পারেন। আমি আমন্ত্রিত। আপনার ক্যাম্পাসে এসেছি। আপনি থাকলে এটা হত না।
উপাচার্য: স্যর, স্যর...
বাবুল: আপনাদের জন্যই পশ্চিমবঙ্গে এই অরাজকতা হয়েছে। আপনি চাইছেন এটা হোক। আমি নিশ্চিত, আপনি এক জন বামপন্থী।
উপাচার্য: নো নো...।
বাবুল: ক্যাম্পাসের মধ্যে কেন্দ্রীয় মন্ত্রী আসছেন। আপনি কেন থাকবেন না?
উপাচার্য: যখনই খবর পেয়েছি এসেছি...
বাবুল: আজকে এই জন্যই শিক্ষা ব্যবস্থার এই অবস্থা।
(এর পরে বাবুল হলে ঢোকেন, সঙ্গে উপাচার্যও ঢোকেন। উপাচার্য বাবুলকে কিছু বলতে উদ্যত হন)
বাবুল: আমি বক্তৃতা দিচ্ছি। পরে কথা বলব। এমন ঘটনা ওঁর বিশ্ববিদ্যালয়ে ঘটে!
উপাচার্য: অনভিপ্রেত ঘটনা। বিশ্ববিদ্যালয় এমন ঘটনা অনুমোদন করে না।
(অনুষ্ঠান শেষে বাবুল বলেন উপাচার্যকে ডাকা হোক। বাবুলের ফোন উপাচার্যকে, পুলিশ ডাকুন। উপাচার্য ফের আসেন )
উপাচার্য: এটা এখানকার প্রথা নয়।
(পুলিশ ডাকতে বলে রাজ্যপালের সেক্রেটারির ফোন উপাচার্যকে)
উপাচার্য: পুলিশ ডাকব না। প্রয়োজনে ইস্তফা দেব।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy