বহরমপুরের কংগ্রেস বিধায়ক মনোজ চক্রবর্তী।—ফাইল চিত্র।
লকডাউনের বাজারে চাল-আটার অভাবে অর্ধাহারে দিন কাটছিল চাঁদপাড়া-সহ সাগরদিঘির কিছু আদিবাসী গ্রামের বাসিন্দা বেশ কিছু পরিবারের। যে চাল তাঁরা পেয়েছিলেন, তা ফুরিয়ে গিয়েই এমন দুরবস্থা। সম্বলহীন আদিবাসী পরিবারগুলির হাহাকারের কথা আনন্দবাজার পত্রিকায় প্রকাশিত হওয়ার পরে সোমবার সকালেই তা নিয়ে কথা বলতে মুর্শিদাবাদের জেলাশাসকের কাছে দৌড়েছিলেন বিধানসভায় বিরোধী দলের সচেতক তথা বহরমপুরের কংগ্রেস বিধায়ক মনোজ চক্রবর্তী। কিন্তু জেলাশাসক ও অতিরিক্ত জেলাশাসক (সাধারণ) দেখা করতে রাজি না হওয়ায় ক্ষুব্ধ মনোজবাবু চিঠি পাঠিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে। প্রতিলিপি পাঠানো হয়েছে রাজ্যের মুখ্যসচিব রাজীব সিংহের কাছেও।
মনোজবাবুর অভিযোগ, আদিবাসী পরিবারগুলির দুর্দশা নিয়ে কথা বলার জন্য দেখা করতে গেলে জেলাশাসকের দফতরে তাঁকে প্রায় আধঘণ্টা অপেক্ষায় রাখা হয়। তার পরে দফতরের এক কর্মী মারফত জেলাশাসক জানান, তিনি যেন অতিরিক্ত জেলাশাসক (সাধারণ) সিরাজ দামেশ্বরের সঙ্গে দেখা করেন। কিন্তু অতিরিক্ত জেলাশাসকের দফতরে গেলে তিনিও শেষ পর্যন্ত দেখা করেননি। মনোজবাবুর বক্তব্য, ‘‘একটা গ্রাম নয়, জেলার অনেক জায়গাতেই মানুষ বিপদে আছেন। তাঁদের ন্যূনতম প্রয়োজনও মিটছে না। অথচ জনপ্রতিনিধি হয়ে সমস্যার কথা জানাতে গেলে প্রশাসনির কর্তারা শুনবেন না? কীসের এত ঔদ্ধত্য? এর পরেও মুখ্যমন্ত্রী বলবেন রাজনীতি হচ্ছে!’’
(অভূতপূর্ব পরিস্থিতি। স্বভাবতই আপনি নানান ঘটনার সাক্ষী। শেয়ার করুন আমাদের। ঘটনার বিবরণ, ছবি, ভিডিয়ো আমাদের ইমেলে পাঠিয়ে দিন, feedback@abpdigital.in ঠিকানায়। কোন এলাকা, কোন দিন, কোন সময়ের ঘটনা তা জানাতে ভুলবেন না। আপনার নাম এবং ফোন নম্বর অবশ্যই দেবেন। আপনার পাঠানো খবরটি বিবেচিত হলে তা প্রকাশ করা হবে আমাদের ওয়েবসাইটে।)
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy