প্রতীকী ছবি
কোচবিহার, আলিপুরদুয়ার বা জলপাইগুড়ির মতো জেলাগুলোতে ১০০ দিনের কাজের গতি এখনও আশানুরূপ নয়। অনেকের জব কার্ড আছে অথচ কাজ পাচ্ছেন না। জেলা প্রশাসন যেখানে ১০০ শতাংশ লক্ষমাত্রায় পৌঁছতে টার্গেট করছে সেখানে অক্টোবর মাসের তৃতীয় সপ্তাহ পর্যন্ত অগ্রগতি কারও ২৪ কারও ২৭ শতাংশের মতো। মঙ্গলবার উত্তরকন্যায় প্রশাসনি কাজের পর্যালোচনা বৈঠকে তা নিয়ে জানতে চান মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। কৃষকদের শস্য বিমার টাকা, কৃষক বন্ধুর টাকা অনেকে পাননি জেনে অসন্তুষ্ট হন। তফলিসি জাতি, আদিবাসী, ওবিসিদের শংসাপত্র পেতে হয়রানি হয় বলে এ দিন নিজেই বৈঠকে প্রসঙ্গ তোলেন। বিভিন্ন সামাজিক প্রকল্পে ভাতাও বকেয়া রয়েছে জেনে তা মিটিয়ে দিতে রাজীব সিংহকে নির্দেশ দেন। মুখ্যমন্ত্রী বলে, ‘‘দেখে নিন। পুজো গেল। কালী পুজো, ছট পুজো রয়েছে। যাতে এই কাজগুলো বিশেষ শিবির করে করা হয়। কোনও বকেয়া রাখতে চাই না। বছরের কাজটা বছর শেষের আগে শেষ হবে।’’
১০০ দিনের কাজে গত দু’বছর জাতীয় পুরস্কার পেয়েছে কোচবিহার জেলা। এবছরও তার জন্য তালিকায় রয়েছে বলে জানান বিদায়ী জেলাশাসক। এ বছর সব মিলিয়ে ২৪ শতাংশ কাজ হয়েছে। জলপাইগুড়ি জেলায় ২৭.৫৫ শতাংশ এবং আলিপুরদুয়ার ২৬ শতাংশ। জেলাশাসকদের দাবি, তাঁরা বাকি পাঁচ মাসে ১০০ শতাংশ করতে সচেষ্ট হবেন। তবে তা নিয়ে সংশয় প্রকাশ করেছেন মুখ্যসচিব রাজীব সিংহ।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy