—প্রতিনিধিত্বমূলক চিত্র।
আরজি কর মেডিক্যাল কলেজে নির্যাতিত চিকিৎসকের বাড়িতে বৃহস্পতিবার গেল কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা সিবিআইয়ের পাঁচ সদস্যের একটি দল। নেতৃত্বে ছিলেন সিবিআইয়ের যুগ্ম ডিরেক্টর। সিবিআই সূত্রে খবর, নির্যাতিতার ডায়েরি, নোটবুক, বইপত্র ঘেঁটে দেখেছেন আধিকারিকেরা। চিকিৎসকের বাবা, মায়ের আশঙ্কা যে, আরজি কর মেডিক্যাল কলেজে ‘অশান্তি’-তে ছিলেন তাঁদের কন্যা। সিবিআই সূত্রে খবর, সে রকম কিছু ঘটেছিল কি না, তা জানতেই নির্যাতিতার ডায়েরি, নোটবুক, বইপত্র ঘেঁটে দেখেছেন আধিকারিকেরা। যদিও বাড়ি থেকে বেরিয়ে এই নিয়ে কিছু জানাতে চাননি আধিকারিকেরা।
সিবিআইয়ের যুগ্ম ডিরেক্টর বৃহস্পতিবার জানিয়েছেন, ঘটনার তদন্ত চলছে। নির্যাতিতার অভিভাবকের বয়ান নেওয়া হয়েছে। বৃহস্পতিবার সিবিআই আবার আরজি কর মেডিক্যাল কলেজে গিয়েছে। তার আগে নির্যাতিতার বাড়িতে গিয়ে তাঁর পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে আধিকারিকেরা কথা বলেছেন বলে সিবিআই সূত্রে খবর। নির্যাতিতার বাবা, মা প্রথম থেকেই দাবি করেছেন, তাঁদের কন্যাকে খুন করা হয়েছে। দোষীদের শাস্তির দাবি তুলেছেন তাঁরা। সিবিআই সূত্রে খবর, নির্যাতিতার পরিবারের কী মনে হচ্ছে, কেন মনে হচ্ছে খুনের নেপথ্যে ‘ষড়যন্ত্র’ থাকতে পারে, তা জিজ্ঞেস করেছেন আধিকারিকেরা। হাসপাতালে চিকিৎসক কেন ‘অশান্তিতে’ ছিলেন, তা-ও খতিয়ে দেখা হচ্ছে।
গত ৮ অগস্ট রাতে আরজি কর মেডিক্যাল কলেজে চিকিৎসকের নির্যাতন এবং খুনের ঘটনার তদন্তে নেমে সিবিআই আরও তিন জনকে তলব করেছে বলে সূত্রের খবর। পাশাপাশি, সেই রাতে নির্যাতিতার সঙ্গে যে পড়ুয়া-চিকিৎসকেরা হাসপাতালে ডিউটিতে ছিলেন, তাঁদের সঙ্গেও ইতিমধ্যে কথা বলেছেন তদন্তকারীরা। আরজি কর-কাণ্ডে মঙ্গলবারই সিবিআইকে তদন্তভার দিয়েছিল কলকাতা হাই কোর্ট। রাতেই মামলা সংক্রান্ত নথিপত্র হস্তান্তরিত হয়। এর পর বুধবার সকালে ধৃতকেও নিজেদের হেফাজতে নেন কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থার আধিকারিকেরা। সেই সঙ্গে ঘটনাস্থল ঘুরে দেখেন তাঁরা। বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় আবার সেখানে আধিকারিকেরা গিয়েছেন বলে সিবিআই সূত্রে খবর।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy