টুইট পাল্টা টুইটে লড়াই দুই সাংসদের। ফাইল চিত্র।
তৃণমূলের রাজ্যসভা সাংসদ শান্তনু সেনের কন্যা নিয়ম বহির্ভূত ভাবে ডাক্তারি পড়ার সুযোগ পেয়েছেন বলে অভিযোগ তুললেন রাজ্য বিজেপির সভাপতি সুকান্ত মজুমদার। আর তার জবাবে আইনি পদক্ষেপের হুঁশিয়ারি দিলেন শান্তনু।
In 2020 Soumili Sen D/o TMC RS MP, Dr. Santanu Sen got admission to MBBS without clearing NEET. She also showed her father's income as a paltry Rs 3 lakh whereas his 2016-17 affidavit shows an income of 7 lakh. Also Add the Salary which an MP gets.
— Dr. Sukanta Majumdar (@DrSukantaBJP) November 27, 2022
Why this discrepancy ?? pic.twitter.com/1R9E9fdk8g
রবিবার একটি টুইট করে সুকান্ত দাবি করেছেন, নিট (এনইইটি) পরীক্ষায় উত্তীর্ণ না হয়েই ডাক্তারি পড়ার সুযোগ পেয়েছেন শান্তনুর কন্যা সৌমিলি সেন। তবে কী ভাবে নিট উত্তীর্ণ না হয়েই সৌমিলি ডাক্তারি পড়ার সুযোগ পেলেন তার কোনও উল্লেখ নেই সুকান্তের টুইটে। তবে সুকান্ত আরও একটি অভিযোগ করেছেন। এর জবাবে শান্তনু আনন্দবাজার অনলাইনকে বলেন, ‘‘আমার মেয়ে বরাবরই মেধাবী। নিজের মেধার জোরেই ও ডাক্তারি পড়ার সুযোগ পেয়েছে। সম্পূর্ণ মিথ্যা অভিযোগ করা হয়েছে। এটা জানা দরকার যে এনইইটি উত্তীর্ণ না হতে পারলে কেউ ডাক্তারি পড়ার সুযোগ পায় না।’’
Best example of dragging family&kids into the battle,failing to confront politically. She is a meritorious student &even in last University Exam secured Hons. in Biochem.
— DR SANTANU SEN (@SantanuSenMP) November 27, 2022
None can get admission in MBBS without clearing NEET.
Shame on @BJP4Bengal
Be ready for legal consequences https://t.co/5TCP2A2UK7 pic.twitter.com/mXf5PEDVeU
সুকান্ত তাঁর টুইটে আরও একটি অভিযোগ তুলেছেন। দাবি করেছেন, ডাক্তারি পড়ার জন্য ভর্তির সময়ে বাবা শান্তনুর বার্ষিক আয় কম করে দেখিয়েছেন সৌমিলি। এই সংক্রান্ত একটি নথিও টুইট করেছেন সুকান্ত। তিনি আনন্দবাজার অনলাইনকে বলেন, ‘‘২০২০ সালে সৌমিলি আরজিকর মেডিক্যাল কলেজকে যে তথ্য দিয়েছেন তাতে বলা রয়েছে বাবার বার্ষিক আয় তিন লাখ টাকা। কিন্তু ২০১৬-১৭ অর্থবর্ষে শান্তনু সেনের বার্ষিক আয় ছিল সাত লাখ টাকার বেশি।’’ সুকান্তের প্রশ্ন, ‘‘এখন তো একজন সাংসদ হিসাবেও বেতন পান শান্তনু। সেই আয়টাও তো দেখাতে হবে।’’
এই বিষয়ে শান্তনুকে প্রশ্ন করা হলে তিনি বলেন, ‘‘আমি সব জবাব আইনি পথেই দেব।’’ সুকান্তের পাল্টা একটি টুইটও করেছেন শান্তনু। সেখানেও আইনি পদক্ষেপের হুঁশিয়ারি রয়েছে।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy