Advertisement
০৩ নভেম্বর ২০২৪
NRS

জুনিয়র ডাক্তারদের সঙ্গে বৈঠক শেষে পরিবহকে দেখতে গেলেন মমতা

এ দিন বিকাল চারটেয় নবান্নে আন্দোলকারীদের প্রতিনিধি দলের সঙ্গে বৈঠক করেন মমতা।

পরিবহকে দেখতে গেলেন মমতা।

পরিবহকে দেখতে গেলেন মমতা।

নিজস্ব সংবাদদাতা
কলকাতা শেষ আপডেট: ১৭ জুন ২০১৯ ২১:৩০
Share: Save:

হামলার আট দিনের মাথায় এনআরএস-এর আহত জুনিয়র ডাক্তার পরিবহ মুখোপাধ্যায়কে দেখতে গেলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। মাথার করোটিতে গুরুতর আঘাত পেয়ে মল্লিকবাজারে ইনস্টিটিউট অব নিউরোসায়েন্সেস-এ ভর্তি রয়েছেন পরিবহ। আন্দোলনকারী জুনিয়র ডাক্তারদের সঙ্গে বৈঠক সেরে, সোমবার রাত আটটা নাগাদ তাঁকে দেখতে যান মমতা।

এ দিন বিকাল চারটেয় নবান্নে আন্দোলকারীদের প্রতিনিধি দলের সঙ্গে বৈঠক করেন মমতা। সেখানে জুনিয়র ডাক্তারদের কাজে ফিরতে অনুরোধ জানান তিনি। তিনি পরিবহকে দেখতে যাবেন কি না, সেই প্রসঙ্গ উঠলে মুখ্যমন্ত্রী জানান, বিক্ষোভ চলছিল বলেই যেতে পারেননি তিনি। জুনিয়র ডাক্তাররা কর্মবিরতি প্রত্যাহার করলেই পরিবহকে দেখতে যাবেন তিনি।

তবে পরিবহকে দেখতে না গেলেও, রাজ্য সরকার পরিবহর চিকিৎসার খরচ বহন করছে এবং তিনি নিজে প্রতি মুহূর্তে ফোনে তাঁর খবর রাখছেন বলে জানান মমতা। নবান্নের বৈঠকেই জুনিয়র ডাক্তাররা কর্মবিরতি তুলে নেওয়ার ঘোষণা করেন। তাঁরা সেখান থেকে বেরিয়ে যেতেই ইনস্টিটিউট অব নিউরোসায়েন্সেস-এর উদ্দেশে রওনা দেন মমতা। তবে সেখানে পরিবহর সঙ্গে তাঁর কী কথা হয়েছে, তা এখনও পর্যন্ত জানা যায়নি।

আরও পড়ুন: মুখ্যমন্ত্রীর আশ্বাস পেয়ে কাজে ফিরছে ‘লক্ষ্মী ছেলেরা’, সাত দিন পর বদলে গেল এনআরএস চত্বর​

আরও পড়ুন: ধর্মঘট তুললেন জুনিয়র ডাক্তাররা, কিছু না ঘটুক দেখতে হবে, ঘটলে কড়া ব্যবস্থা, কথা দিলেন মুখ্যমন্ত্রী​

অন্য দিকে, জুনিয়র ডাক্তারদের কর্মবিরতি প্রত্যাহারের সিদ্ধান্তকে এ দিন স্বাগত জানিয়েছেন রাজ্যপাল কেশরীনাথ ত্রিপাঠী। রাতে রাজভবনের তরফে একটি বিবৃতি প্রকাশ করে বলা হয়, ‘‘মুখ্যমন্ত্রী এবং জুনিয়র ডাক্তারদের বৈঠকে সমাধান বার করা গিয়েছে, রাজ্যপাল এতে খুশি হয়েছেন। এ বার ডাক্তাররা কাজে ফিরবেন এবং রাজ্য সরকারও প্রতিশ্রুতি পালন করবে বলে বলে আশাবাদী তিনি।’’

এবার শুধু খবর পড়া নয়, খবর দেখাও। সাবস্ক্রাইব করুন আমাদের YouTube Channel - এ।

সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের মাধ্যমগুলি:
Advertisement
Advertisement

Share this article

CLOSE