এমনই পোস্ট। ফেসবুক সৌজন্য
এলাকায় দলীয় পর্যবেক্ষক হিসেবে বীরভূমের জেলা সভাপতি অনুব্রত মণ্ডলের নাম নিয়ে জল্পনা ছড়াতেই তা নিয়ে অসন্তোষ প্রকাশ করেছেন কাটোয়ার তৃণমূল কর্মীদের একাংশ। সেই ‘অসন্তোষ’-এর কথা জানিয়ে সোশ্যাল মিডিয়ায় সরবও হয়েছেন এক নেতা।
শনিবার রণজিৎ চট্টোপাধ্যায় নামে কাটোয়ায় তৃণমূলের টোটো ইউনিয়নের এক নেতা বেশ কয়েকটি ‘পোস্ট’ করেন। সেখানেই অনুব্রতকে বিঁধেছেন রণজিৎবাবু। নাম না করে অনুব্রতকে কোথাও ‘হেরো নেতা’ হিসেবে উল্লেখ করেছেন রণজিৎবাবু। কোথাও বা বীরভূমে দলের জেলা সভাপতি করা হোক কাজল শেখকে এমনও মন্তব্য করেছেন তৃণমূল নেতা তথা কাটোয়ার বিধায়ক রবীন্দ্রনাথ চট্টোপাধ্যায়ের ভাইপো রণজিৎবাবু। ‘হেরো নেতা’ বলতে তিনি অনুব্রতকেই বোঝাতে চেয়েছেন বলে পরে সংবাদমাধ্যমের কাছে দাবি করেন রণজিৎবাবু।
রণজিৎবাবুর এমন ‘পোস্টে’ কাটোয়ায় দলের কোন্দলই ফের সামনে এল বলে মনে করছেন তৃণমূলের স্থানীয় কর্মীদের একাংশ। সম্প্রতি বীরভূমে দলের জেলা সহ-সভাপতি অভিজিৎ সিংহ অনুব্রতকে কাটোয়ার পর্যবেক্ষক হিসেবে সম্বোধন করেন। সাম্প্রতিক অতীতে অমর রাম-সহ কাটোয়ায় তৃণমূলের তিন কাউন্সিলরও অনুব্রতকে এলাকার পর্যবেক্ষক করার দাবি জানান।
রণজিৎবাবু সংবাদমাধ্যমের কাছে বলেন, ‘‘রবীন্দ্রনাথ চট্টোপাধ্যায়কে নেতা বানিয়েছেন কাটোয়ার মানুষ। তাই এখানে অন্য জেলার লোক খবরদারি মানা মুশকিল।’’ তবে রবীন্দ্রনাথবাবু বলেন, ‘‘দল কাকে কোন পদে রাখবে, তা দলই ঠিক করবে। দলের সিদ্ধান্তই শেষ কথা।’’ আর অনুব্রতর এ প্রসঙ্গে প্রতিক্রিয়া, ‘‘পূর্ব বর্ধমানের পর্যবেক্ষক ববি হাকিমের সঙ্গে বৈঠকের পরেই যাবতীয় সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।’’
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy