Advertisement
E-Paper

খালেদ খুনে ধৃত আরও এক

২৪ অগস্ট রাতে কুলটির মানবেড়িয়ায় নিজের বাড়ির সামনে দুষ্কৃতীদের গুলিতে খুন হন আসানসোল পুরসভার ৬৬ নম্বর ওয়ার্ডের তৃণমূল কাউন্সিলর খালেদ খান।

প্রতীকী ছবি

প্রতীকী ছবি

নিজস্ব সংবাদদাতা

শেষ আপডেট: ০২ অক্টোবর ২০১৯ ০২:০১
Share
Save

তৃণমূল কাউন্সিলর খালেদ খান খুনের ঘটনায় জড়িত অভিযোগে আরও এক জনকে গ্রেফতার করল পুলিশ। ধৃত আফজল খানকে রবিবার রাতে হাজারিবাগে গ্রেফতার করা হয় বলে পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে। সোমবার তাকে আসানসোল আদালতে তোলা হলে ১৪ দিন পুলিশ হেফাজতে রাখার নির্দেশ দেওয়া হয়। পুলিশের দাবি, ধৃতকে জেরা করে খুনের ঘটনায় আর এক অভিযুক্ত ফিরোজ ইকবালের খোঁজ করা হবে। ফিরোজ ও আফজলকে গুলি করে খুন করার কাজে লাগানো হয়েছিল বলে তদন্তে জানা গিয়েছে, দাবি পুলিশের।

২৪ অগস্ট রাতে কুলটির মানবেড়িয়ায় নিজের বাড়ির সামনে দুষ্কৃতীদের গুলিতে খুন হন আসানসোল পুরসভার ৬৬ নম্বর ওয়ার্ডের তৃণমূল কাউন্সিলর খালেদ খান। নিহতের পরিবারের তরফে থানায় খুনের ঘটনায় জড়িত থাকার অভিযোগ দায়ের করা হয় খালেদের দুই আত্মীয় টিঙ্কু খান ও কাদের শেখের বিরুদ্ধে। পুলিশ দু’জনকেই গ্রেফতার করে। ধৃতদের হেফাজতে নিয়ে জেরা করে পুলিশ। এখন তারা আসানসোলে জেল-হাজতে রয়েছে।

পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে, খালেদ খুন হওয়ার পরেই ফিরোজের খোঁজ শুরু হয়। কারণ, প্রাথমিক তদন্তে পুলিশ জানতে পারে, ফিরোজ এই ঘটনায় জড়িত। ফিরোজের সঙ্গে কাদের শেখের ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক। ফিরোজ আদতে বরাকরের বাসিন্দা। খালেদ খুন হওয়ার পরেই সে বরাকর থেকে পালিয়ে যায়। পুলিশের দাবি, তদন্তে নেমে আরও জানা যায়, ফিরোজ হাজারিবাগে আফজলের বাড়িতে লুকিয়ে রয়েছে। শনিবার রাতে পুলিশ সেখানে অভিযান চালায়। কিন্তু পুলিশ পৌঁছনোর আগেই সেখান থেকে পালিয়ে যায় ফিরোজ। কিন্তু আফজলকে ধরে ফেলে পুলিশ। তদন্তকারীরা জানান, এর পরে আফজলকে সঙ্গে নিয়ে গয়ায় ফিরোজের শ্বশুরবাড়িতে অভিযান চালানো হয়। কিন্তু সেখানেও তার খোঁজ পাওয়া যায়নি। পুলিশ আধিকারিকেরা জানান, আফজলকে জেরা করে ফিরোজের ব্যাপারে তথ্য জোগাড় করে তাকে ধরার চেষ্টা হবে।

TMC Councillor Murder Asansol

সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের মাধ্যমগুলি:

Advertisement

আরও পড়ুন:

Share this article

CLOSE

Log In / Create Account

We will send you a One Time Password on this mobile number or email id

Or Continue with

By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy

{-- Slick slider script --}}