প্রতীকী ছবি।
বর্ধমান শহরে বিষমদ খেয়ে এখনও পর্যন্ত চার জনের মৃত্যু হয়েছে বলে প্রশাসন সূত্র খবর। এই পরিস্থিতিতে শহর জুড়ে সমস্ত মদের দোকান বন্ধ রাখার নির্দেশ দিয়েছে আবগারি দফতর। বিষমদ-কাণ্ডের পর প্রশ্ন উঠছে নির্দিষ্ট কোনও ব্র্যান্ডের মদ খেয়েই কি মৃত্যু হয়েছে? যদিও সরকারি ভাবে এ নিয়ে কিছু জানানো হয়নি। তবে স্থানীয় বাসিন্দারা দাবি করছেন, নির্দিষ্ট ব্র্যান্ডের মদেই ছিল গণ্ডগোল। তাদের প্রশ্ন, নির্দিষ্ট ব্যান্ডের ওই মদ বিক্রি হওয়ার কথা সরকার অনুমোদিত দোকান থেকে, কিন্তু তা না করে একাধিক অনুনমোদিত দোকানে ওই ব্র্যান্ডের মদ সহজেই পাওয়া যায়।
যে চার জন মারা গিয়েছেন, তাঁদের মধ্যে রয়েছেন, শেখ সুরবতি (৩৪), শেখ আমিন (৪৩), গৌতম দে (৪২) এবং চিন্ময় দে (৩৮)। এঁরা নিয়মিত মদ খেতেন বলে জানা গিয়েছে। যদিও শেষ দু’জনের পরিবার সে রকম কিছু স্বীকার করতে চাননি।
এই মৃত্যুর ঘটনার পরই তৎপর হয়ে ওঠে প্রশাসন। সকালে এডিজি (ওয়েস্টার্ন জোন) সঞ্জয় সিংহ এবং পূর্ব বর্ধমান জেলা পুলিশ সুপার কামনাশিস সেনের নেতৃত্বে বিভিন্ন এলাকায় তল্লাশি চালানো হয়।
এ দিকে বিষমদে মৃত্যুর ঘটনাকে কেন্দ্র করে শুরু হয়েছে রাজনৈতিক তরজা। জেলা বিজেপির সাধারণ সম্পাদক মৃত্যুঞ্জয় চন্দ্র বলেন, ‘‘মৃত্যুর সংখ্যা নিয়ে ধোঁয়াশা রয়েছে। পুলিশ তথ্য গোপন করছে। ঘটনার প্রকৃত তদন্ত হোক।’’
তৃণমূলের জেলা মুখপাত্র প্রসেনজিৎ দাস বিজেপির এই দাবি মানতে নারাজ। তিনি বলেন, ‘‘প্রশাসন যথেষ্ট তৎপর। তাঁরা প্রকৃত কারণ খুঁজে বের করবেন। বিরোধীরা মৃত্যু নিয়ে নোংরা রাজনীতি করছে।’’
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy