এই ধরনের খবরের ক্ষেত্রে আসল ছবি প্রকাশে আইনি নিষেধাজ্ঞা থাকে। —প্রতিনিধিত্বমূলক ছবি।
দক্ষিণ ২৪ পরগনার বারুইপুর সংশোধনাগারে অসুস্থ হয়ে এক অভিযুক্তের মৃত্যুর ঘটনায় রাজ্য পুলিশের বিশেষ তদন্তকারী দল (সিট) সোমবার রিপোর্ট জমা দিল আদালতে। সিট এ দিন জানায়, বন্দি মৃত্যুর ঘটনায় আবগারি দফতরের দুই কর্মীকে গ্রেফতার করা হয়েছে। বিচারপতি তীর্থঙ্কর ঘোষ ময়না তদন্তের রিপোর্ট খতিয়ে দেখে পরবর্তী তদন্ত করার নির্দেশ দেন। জাতীয় মানবাধিকার কমিশনকে ওই মৃত্যু সংক্রান্ত তথ্য দেওয়ার নির্দেশও দেন বিচারপতি। বিচারপতির পর্যবেক্ষণ, ময়না তদন্তের রিপোর্ট থেকে বন্দি মৃত্যুর উপযুক্ত কারণ ও তথ্য পাওয়া যেতে পারে।
প্রসঙ্গত, বিষ্ণুপুরের নেপালগঞ্জের বাসিন্দা মৃত গফুর মোল্লার ছেলে সেলিম মোল্লা তাঁর বাবার হেফাজতে মৃত্যু ও বিষ্ণুপুর থানার পুলিশের বিরুদ্ধে গাফিলতির অভিযোগে এনে কলকাতা হাই কোর্টের দ্বারস্থ হন। ৯ ডিসেম্বরের শুনানিতে বিচারপতি ঘোষ বিশেষ তদন্তকারী দলের তদন্তের রিপোর্ট তলব করেন। উল্লেখ্য, গত বছর ২৮ অগস্ট আবগারি দফতর বেআইনি মদ বিক্রির অভিযোগে গফুরকে গ্রেফতার করে। তাঁকে বিষ্ণুপুর থানার লকআপে রাখা হয় এবং ২৯ অগস্ট জেল হেফাজত হয়। ১ সেপ্টেম্বর জেল কর্তৃপক্ষ অসুস্থতার কারণে গফুরকে বারুইপুর হাসপাতালে ভর্তি করান। ২ সেপ্টেম্বর মারা যান গফুর।
ডায়মন্ডহারবার জেলা পুলিশ সূত্রের খবর, আবগারি দফতরের বিষ্ণুপুর সার্কেলের ইনস্পেক্টর নীলোৎপল হালদার এবং কনস্টেবল মোজাফ্ফর আলিকে গত শনিবার গভীর রাতে গ্রেফতার করা হয়েছে। ধৃতেরা বর্তমানে পুলিশ হেফাজতে রয়েছেন। পুলিশ সূত্রে খবর, ২০২৩ সালের ২৮ অগস্ট গফুর আলি মোল্লাকে বিষ্ণুপুর থানায় নিয়ে এসেছিলেন নীলোৎপল এবং মোজাফ্ফর।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy