মিড-ডে মিল পায় প্রাক্-প্রাথমিক থেকে অষ্টম শ্রেণি পর্যন্ত পড়ুয়ারা। —প্রতিনিধিত্বমূলক ছবি।
‘শিশু দিবস’ উপলক্ষে সুন্দরবনের প্রত্যন্ত এলাকায় ৯৭টি স্কুলে অষ্টম শ্রেণি পর্যন্ত ১১ হাজার পড়ুয়ার জন্য মিড-ডে মিলে ‘তিথি ভোজন’-এর ব্যবস্থা করা হল।
বছরের বিশেষ বিশেষ দিনে স্কুলগুলিকে মিড-ডে মিলে তিথি ভোজনের ব্যবস্থা করতে বলেছে শিক্ষা দফতর। সেই তিথি ভোজনে বিশেষ মেনুর ব্যবস্থা করে স্কুল। এর আগে পয়লা বৈশাখ থেকে শুরু করে বিশেষ বিশেষ দিনে তিথি ভোজন হয়েছে।
রাজ্য মিড-ডে মিল প্রকল্পের অধিকর্তা পারমিতা রায় বলেন, “এ বার শিশু দিবস উপলক্ষে একটি রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাঙ্কের সহায়তায় এলাকার ৯৭টি স্কুলে অষ্টম শ্রেণি পর্যন্ত পড়ুয়াদের খাওয়ানো হবে ভাত, মুরগির মাংস, মিষ্টি আর ফল।”
মিড-ডে মিল পায় প্রাক্-প্রাথমিক থেকে অষ্টম শ্রেণি পর্যন্ত পড়ুয়ারা। অনেক স্কুলই দাবি করে এসেছে, মিড-ডে মিল দেওয়া হোক অন্তত দশম শ্রেণি পর্যন্ত। কিন্তু তা এখনও কার্যকর হয়নি। আজ, বৃহস্পতিবার শিশু দিবস উপলক্ষে এই বেড়া ভেঙে দিচ্ছে কিছু স্কুল। তারা জানাচ্ছে, অষ্টম শ্রেণি পর্যন্ত নয়, দ্বাদশ শ্রেণি পর্যন্ত পড়ুয়াদের তিথি ভোজনের ব্যবস্থা করা হচ্ছে। খরচ দিচ্ছেন শিক্ষক-শিক্ষিকারাই।
বেহালার সরশুনা চিলড্রেন্স ওয়েলফেয়ার অ্যাসোসিয়েশন হাই স্কুল ফর গার্লসের প্রধান শিক্ষিকা শর্বরী সেনগুপ্ত বলেন, “মাংস, ভাত আর আইসক্রিম শুধু অষ্টম শ্রেণি পর্যন্ত নয়, দ্বাদশ শ্রেণি পর্যন্ত খাওয়ানো হবে। সবাই মিলে আইসক্রিম খাওয়ার মজাই আলাদা।” বাঙুরের নারায়ণদাস বাঙুর মাল্টিপারপাস স্কুলের প্রধান শিক্ষক সঞ্জয় বড়ুয়া বলেন, “বিশেষ দিনে কিছু পড়ুয়া খাবে, আর কিছু পড়ুয়া খাবে না— সেটা শিক্ষক হিসাবে দেখতে খুব খারাপ লাগে। শিশু দিবস উপলক্ষে আমরা দ্বাদশ শ্রেণি পর্যন্ত ভাত, ডাল, মুরগির মাংস, চাটনি, পাঁপড় আর মিষ্টি খাওয়াব।”
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy