সন্দেশখালিতে হরিনাম সংকীর্তনের আসরে খোল বাজাচ্ছেন মন্ত্রী পার্থ ভৌমিক। — ছবি: সংগৃহীত।
সন্দেশখালির পথে রওনা দিয়েছিল কংগ্রেসের একটি প্রতিনিধি দল। কিন্তু হাড়োয়ার কাছে কংগ্রেসের প্রতিনিধি দলটিকে আটকে দেয় পুলিশ। কংগ্রেসের দাবি, পুলিশ অন্যায় ভাবে তাঁদের আটকে দিচ্ছে।
শনিবার রাতে মিনাখাঁ থেকে গ্রেফতার হওয়া আইএসএফ নেত্রী আয়েশা বিবিকে রবিবার আদালতে নিয়ে আসে পুলিশ। তাঁকে বাইরে বার করতেই বিক্ষোভ দেখাতে শুরু করেন আইএসএফ কর্মী, সমর্থকেরা। তাঁর নিঃশর্ত মুক্তি দাবি করা হয়েছে।
গ্রামবাসীদের তাড়া খেয়ে অন্যের বাড়িতে ঢুকে পড়েছেন সন্দেশখালি ২-এর অঞ্চল সভাপতি অজিত মাইতি। তাঁকে পদ থেকে সরিয়ে দিল তৃণমূল। মন্ত্রী পার্থ ভৌমিক বলেন, ‘‘অজিত মাইতিকে পদ থেকে সরিয়ে দেওয়া হয়েছে।’’
তৃণমূল নেতা অজিত মাইতিকে এখনই গ্রেফতার করতে হবে। এই দাবিতে পথে নেমে বিক্ষোভ দেখাচ্ছিলেন বেড়মজুরের বাসিন্দাদের একটি অংশ। সেই সময় অজিতকে দেখতে পেয়ে তাঁকে তাড়া করেন গ্রামবাসীরা। দৌড়ে পালিয়ে অজিত একটি বাড়িতে ঢুকে আশ্রয় নিয়েছেন বলে জানা যাচ্ছে। ইতিমধ্যেই ঘটনাস্থলে উপস্থিত হয় পুলিশ বাহিনী। তাঁরা গ্রামবাসীদের কাছে আইন হাতে তুলে না নেওয়ার আবেদন জানাচ্ছেন।
সন্দেশখালিতে শাহজাহান বাহিনীর অত্যাচারের অভিযোগ ঘরে ঘরে। সেই অভিযোগ শুনতেই রাজ্যের দুই মন্ত্রী এসেছেন গ্রামে। সেচমন্ত্রী পার্থের দাবি, মানুষের সমস্ত অভাব, অভিযোগ শুনতেই তাঁদের পাঠিয়েছেন দলনেত্রী তথা মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় এবং সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়। পার্থ বলেন, ‘‘আমাদের কাজ মানুষের পাশে থাকা। কোনও ব্যক্তির পাশে দল বা সরকার নেই।’’
সকালে বেড়মজুরে যখন হরিনাম সংকীর্তনের আসর মাতাচ্ছেন রাজ্যের দুই মন্ত্রী পার্থ এবং সুজিত, তখন একই এলাকায় মহিলারা মন্ত্রীদের কাছে অভাব, অভিযোগের কথা জানাতে ভিড় করেন। সংবাদমাধ্যমের সামনে তাঁরা শাহজাহান বাহিনীর নামে ক্ষোভ উগরে দেন।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy