Advertisement
০২ নভেম্বর ২০২৪
Recruitment Scam

স্কুলের চাকরি গিয়েছে সিপিএম নেতার ছেলেরও, জড়িত আরও দুই নেতা! দাবি প্রাক্তন বিধায়কের

কোর্টের নির্দেশে শান্তনুর চাকরি চলে গিয়েছে বলে দাবি করেন বাগদার প্রাক্তন বিধায়ক। তিনি বলেন, ‘‘আমি জানতে পেরেছি যে মামাভাগ্নে গ্রামের নিত্য বিশ্বাসের ছেলে শান্তনুর চাকরি গিয়েছে।’’

সিপিএমের প্রাক্তন পঞ্চায়েত প্রধানের ছেলেরও স্কুলের চাকরি গিয়েছে বলে দাবি প্রাক্তন তৃণমূল বিধায়কের।

সিপিএমের প্রাক্তন পঞ্চায়েত প্রধানের ছেলেরও স্কুলের চাকরি গিয়েছে বলে দাবি প্রাক্তন তৃণমূল বিধায়কের। প্রতীকী ছবি।

নিজস্ব সংবাদদাতা
বাগদা শেষ আপডেট: ২৬ ডিসেম্বর ২০২২ ২২:৫৯
Share: Save:

কলকাতা হাই কোর্টের নির্দেশে সিপিএমের প্রাক্তন পঞ্চায়েত প্রধানের ছেলেরও স্কুলের চাকরি গিয়েছে। সোমবার এমনই দাবি করলেন বাগদার প্রাক্তন বিধায়ক তথা তৃণমূল নেতা দুলাল বর। তাঁর আরও দাবি, চাকরি নিয়োগে দুর্নীতিতে জড়িয়ে আছেন ওই সিপিএম নেতাও। যদিও এ নিয়ে কোনও প্রতিক্রিয়া দেননি ওই সিপিএম নেতা।

উত্তর ২৪ পরগনার বাগদা ব্লকের মামাভাগ্নে গ্রামের বাসিন্দা বাগদা গ্রাম পঞ্চায়েতের প্রাক্তন পঞ্চায়েত প্রধান নিত্য বিশ্বাস। তাঁর ছেলে শান্তনু বিশ্বাস গাইঘাটা কলাসিমা স্বামী বিবেকানন্দ বিদ্যাপীঠে চাকরি করেন। সম্প্রতি কলকাতা হাই কোর্টের নির্দেশে শান্তনুর চাকরি চলে গিয়েছে বলে দাবি করেন বাগদার প্রাক্তন বিধায়ক। তিনি বলেন, ‘‘আমি জানতে পেরেছি যে মামাভাগ্নে গ্রামের নিত্য বিশ্বাসের ছেলে শান্তনুর চাকরি গিয়েছে। এই চাকরি করে দিয়েছেন জনৈক চন্দন মণ্ডল। ওই গ্রামের দুই সিপিএম নেতা চাকরি দেওয়া চক্রের সঙ্গে যুক্ত আছে।’’

শান্তনু বিশ্বাসের বাড়িতে গেলেও তাঁর দেখা পাওয়া যায়নি। তাঁর বাবারও খোঁজ মেলেনি। তবে শান্তনুর মা দাবি করেন, ছেলে প্রথমে প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকের চাকরি পেয়েছিলেন। পরে হাই স্কুলে চাকরি পান। তাঁর কথায়, ‘‘আমার ছেলে টেট পাশ করা। পরশুদিনই স্কুলে গিয়েছে। ২০১৭ সাল থেকে চাকরি করছে ছেলে। একটা মামলা চলেছে বলে শুনেছি। কিন্তু কোনও সমস্যা হয়েছে বলে শুনিনি।’’ মহিলার আরও দাবি, তাঁর ছেলে সঠিক ভাবেই চাকরি পেয়েছেন। যদিও অভিযোগ প্রসঙ্গে তিনি কিছুই জানেন না বলে দাবি করেছেন।

অন্য বিষয়গুলি:

Recruitment Scam Calcutta High Court
সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের মাধ্যমগুলি:
Advertisement
Advertisement

Share this article

CLOSE