Advertisement
২৪ নভেম্বর ২০২৪

টুকরো খবর

অ্যাডমিট কার্ড নিতে স্কুলে গিয়েছিল মাধ্যমিক পরীক্ষার্থী এক কিশোরী। স্কুল থেকে বেরনোর পরেই এক যুবক জোর করে তাকে তুলে নিয়ে যায় বলে অভিযোগ। গত শুক্রবার ওই ঘটনার পরে চার দিন কেটে গিয়েছে, দক্ষিণ ২৪ পরগনার মথুরাপুরের ফটকি গ্রামের ওই কিশোরীর কোনও খোঁজ মেলেনি। মাধ্যমিক পরীক্ষাও দেওয়া হয়নি তার।

শেষ আপডেট: ২৫ ফেব্রুয়ারি ২০১৫ ০১:২৯
Share: Save:

অপহৃত পরীক্ষার্থী

নিজস্ব সংবাদদাতা • ডায়মন্ড হারবার

অ্যাডমিট কার্ড নিতে স্কুলে গিয়েছিল মাধ্যমিক পরীক্ষার্থী এক কিশোরী। স্কুল থেকে বেরনোর পরেই এক যুবক জোর করে তাকে তুলে নিয়ে যায় বলে অভিযোগ। গত শুক্রবার ওই ঘটনার পরে চার দিন কেটে গিয়েছে, দক্ষিণ ২৪ পরগনার মথুরাপুরের ফটকি গ্রামের ওই কিশোরীর কোনও খোঁজ মেলেনি। মাধ্যমিক পরীক্ষাও দেওয়া হয়নি তার। মেয়েটির খোঁজে তল্লাশি চালানো হচ্ছে বলে পুলিশ জানিয়েছে। পুলিশ এবং স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, ওই কিশোরী মথুরাপুরের লক্ষ্মীনারায়ণপুর উচ্চ বালিকা বিদ্যালয়ের ছাত্রী। মেয়েটির এক সহপাঠী বলে, “আমরা ওকে জিজ্ঞাসা করি, ছেলেটির সঙ্গে যাবি? ও বলে, যাওয়া ছাড়া উপায় নেই।” মেয়েটির বাড়ির লোকজনের দাবি, রায়দিঘির গরাণকাঠি এলাকার এক যুবকই তাকে অপহরণ করেছে। মেয়েটির দাদু সাধনকৃষ্ণ দাস পুলিশে অভিযোগ দায়ের করেন। তার ভিত্তিতেই তদন্তে নেমেছে পুলিশ। পুলিশ জানায়, ওই যুবক টিভি সারাই করে। মেয়েটির সঙ্গে তার অল্প কয়েক দিনের আলাপ। মেয়েটির সহপাঠীরা জানায়, সরকারি সংস্থার ইঞ্জিনিয়ার বলে যুবকটি নিজের পরিচয় দিয়েছিল। এ দিন ওই যুবকের মোবাইলে ফোন করে ‘স্যুইচড অফ’ পাওয়া গিয়েছে।

এ বার শুধু স্ত্রীর সঙ্গেই কথা হবে, বলছে মনিরুল

নিজস্ব সংবাদদাতা • বসিরহাট

মহিলাদের ফোন করে উত্যক্ত করার অভিযোগে ধৃত মনিরুল ইসলামকে পাঁচ দিন পুলিশ হাজতে পাঠানোর নির্দেশ দিল বসিরহাট আদালত। বেশ কিছু দিন ধরে বাদুড়িয়ার জসাইকাঠি গ্রামের ওই যুবক বসিরহাট আদালতের এক মহিলা আইনজীবীকে ফোন করে উত্যক্ত করে বলে অভিযোগ। অশ্লীল কথাবার্তা বলে। ওই মহিলার অভিযোগের ভিত্তিতে তদন্তে নেমে সোমবার মনিরুলকে গ্রেফতার করে বসিরহাট থানার পুলিশ। মঙ্গলবার তাকে আদালতে তোলা হয়। মনিরুলের সঙ্গে কথা বলে পুলিশ অফিসারেরা তাজ্জব। যুবকটি জানিয়েছে, মোবাইল নম্বর জোগাড় করে মেয়েদের সঙ্গে ভাব জমানোর চেষ্টা করা তার দীর্ঘদিনের অভ্যাস। মাস চারেক আগে বিয়ে হয়েছে মনিরুলের। স্বামীর কীর্তির কথা শুনে স্ত্রী মুষড়ে পড়েছেন। বললেন, “স্বামী এমন, তা জানলে কি আর ঘর করতে আসতাম?” স্ত্রীর প্রতিক্রিয়া শুনে একটু দমে যায় মনিরুল। করুণ চোখে তাকিয়ে বলে, “কী করব! অনেক দিনের অভ্যাস। ছাড়া পেলে তোমায় একটা মোবাইল কিনে দেব।” কী হবে সেই মোবাইল দিয়ে? মনিরুল স্ত্রীকে বলে, “তোমার সঙ্গে মোবাইলে কথা বলব। তা হলে তো অন্য মহিলাকে উত্যক্ত করার সময় পাব না!”

অন্য বিষয়গুলি:

southbengal
সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের মাধ্যমগুলি:
Advertisement

Share this article

CLOSE

Log In / Create Account

We will send you a One Time Password on this mobile number or email id

Or Continue with

By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy