Advertisement
২৭ সেপ্টেম্বর ২০২৪
Viral News

খালি হাতে বাজি তৈরি, ভিডিয়ো ভাইরাল হতেই কটাক্ষ নেটাগরিকদের

উৎসবের মরশুমের মুখে সমাজমাধ্যমে ভাইরাল হল বাজি তৈরির ভিডিয়ো। সেখানে খালি হাতেই কারিগরদের সুতলি বোমা বানাতে দেখা গিয়েছে। যা অত্যন্ত বিপজ্জনক।

Diwali cracker making video viral

বিপজ্জনকভাবে তৈরি হচ্ছে বাজি। ছবি: ইনস্টাগ্রাম থেকে নেওয়া।

আনন্দবাজার অনলাইন ডেস্ক
কলকাতা শেষ আপডেট: ২৬ সেপ্টেম্বর ২০২৪ ১৪:২৫
Share: Save:

আর মাত্র কয়েক দিনের অপেক্ষা। আগামী মাসের গোড়াতেই রয়েছে পুজো। যা শেষ হতে না হতেই দীপাবলিতে মেতে উঠবে আপামর দেশবাসী। উৎসবের এই মরশুমে আতশবাজি পুড়িয়ে আনন্দ মেতে ওঠেন কচিকাঁচা থেকে শুরু করে প্রাপ্তবয়স্কেরাও।

প্রতি বছর দীপাবলির মুখে দেশের প্রায় সব শহরেই আতশবাজি কেনার ধুম পড়ে যায়। এই সময়ে অনেকেই কয়েক ঘণ্টার মধ্যে পুড়িয়ে ফেলেন দু’-তিন হাজার টাকার বাজি। কিন্তু অনেকেই জানেন না, কারা তৈরি করেন ওই বাজি? কী ভাবেই বা তৈরি হয় সেগুলি?

সম্প্রতি বাজি তৈরির একটি ভিডিয়ো ভাইরাল হওয়ায় সমাজমাধ্যমে শোরগোল পড়ে গিয়েছে। যা দেখে রীতিমতো আঁতকে উঠেছেন নেটাগরিকেরা। কাজটি অত্যন্ত বিপজ্জনক বলে মন্তব্য বাক্সে লিখেছেন তাঁরা।

ভাইরাল ভিডিয়োতে আতশবাজির কারিগরদের সুতলি বোমা তৈরি করতে দেখা গিয়েছে। যা পোড়ালে বেশ জোরে শব্দ হয়। আর তাই দীপাবলির সময়ে এর চাহিদা থাকে আকাশছোঁয়া। ভিডিয়োটিতে বেশ ঝুঁকি নিয়ে কারিগরদের বাজিটি তৈরি করতে দেখা গিয়েছে।

সুতলি বোমার বারুদ থাকে সুতোর মধ্যে। সুতোটিকে ঠিক মতো গিঁট দিয়ে রাখা হয়। বাজি তৈরি হয়ে গেলে এর গায়ে সবুজ রং লাগান কারিগরেরা। সেটা শেষ হলে বাজিটিকে রোদে শোকানো হয়। শেষে প্যাকিং করে তা বাজারে পাঠান কারিগররা।

ভাইরাল ভিডিয়োতে কারিগরদের খালি হাতে বারুদ নিয়ে তা সুতোয় ভরতে দেখা গিয়েছে। যা দেখে নেটাগরিকদের অনেকেই উদ্বেগপ্রকাশ করেছেন। কেউ কেউ আবার কারিগরদের গ্লাভস পরার পরামর্শ দিয়েছেন। ইনস্টাগ্রামের একটি অ্যাকাউন্টে প্রথমে ওই ভিডিয়োটি পোস্ট হয়েছিল। কয়েক ঘণ্টার মধ্যেই যা ৫৭ লক্ষ ব্যবহারকারী দেখেছেন বলে জানা গিয়েছে।

(সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের Google News, X (Twitter), Facebook, Youtube, Threads এবং Instagram পেজ)
সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের মাধ্যমগুলি:
Advertisement
Advertisement

Share this article

CLOSE