Advertisement
০৫ নভেম্বর ২০২৪
Viral News

আইআইএম নিয়ে বার বার কটাক্ষ! অবশেষে মুখ খুললেন নব্যা

অমিতাভের নাতনি তাঁর প্রভাব খাটিয়ে আইআইএমে পড়ার সুযোগ পেয়েছেন বলে মন্তব্য করেছেন অনেকে। এই প্রসঙ্গে প্রায় এক মাস মুখে কুলুপ এঁটেছিলেন নব্যা। শেষ পর্যন্ত মুখ খুললেন তিনি।

নব্যা নভেলি নন্দ।

নব্যা নভেলি নন্দ। —ফাইল চিত্র।

আনন্দবাজার অনলাইন ডেস্ক
কলকাতা শেষ আপডেট: ২৭ সেপ্টেম্বর ২০২৪ ১০:৩৯
Share: Save:

বচ্চন পরিবারের নাতনি। উচ্চশিক্ষার জন্য ভর্তি হয়েছেন আইআইএম আমদাবাদে। তার পর থেকেই বিভিন্ন ভাবে নেটাগরিকদের কটাক্ষের শিকার হয়েছেন নব্যা নভেলি নন্দ। কেউ তাঁর ডিগ্রি নিয়ে সন্দেহ প্রকাশ করেছেন। কেউ আবার জানিয়েছেন, অমিতাভের নাতনি তাঁর প্রভাব খাটিয়ে আইআইএমে পড়ার সুযোগ পেয়েছেন। কিন্তু এই প্রসঙ্গে এত দিন কোনও মন্তব্য করেননি নব্যা। প্রায় এক মাস মুখে কুলুপ এঁটেছিলেন তিনি। অবশেষে মুখ খুললেন তিনি। জানালেন, লোকজনের নেতিবাচক মন্তব্য নিয়ে তিনি চিন্তাভাবনা করেন না।

বৃহস্পতিবার ‘ইন্ডিয়া টুডে মুম্বই এনক্লেভ ২০২৪’-এর অনুষ্ঠানে অতিথি হিসাবে উপস্থিত ছিলেন নব্যা। জীবনে সমাজমাধ্যমের প্রভাব নিয়ে তাঁকে প্রশ্ন করা হলে সেই প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ‘‘যাঁরা সমাজের কারও কাছে নিজেদের মতামত জানাতে পারতেন না, তাঁদের সমাজমাধ্যম অনেক সুযোগ দিয়েছে। ব্যক্তিগত স্তরে আমি নিজের কাজকর্ম সমাজমাধ্যমের দ্বারা সকলের কাছে পৌঁছতে পেরেছি। যদি সঠিক ভাবে সমাজমাধ্যম ব্যবহার করা যায়, তা হলে সমাজে পরিবর্তনও আসতে পারে।’’

আইআইএমে ভর্তি হওয়া নিয়ে মন্তব্যও করেন নব্যা। তিনি বলেন, ‘‘বিশ্বের সেরা শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলি ভারতে রয়েছে। আইআইএম আমদাবাদে পড়ার সুযোগ পেয়ে আমি গর্বিত। বিশ্বের অন্যতম সেরা শিক্ষকদের কাছ থেকে প্রতিনিয়ত শেখার সুযোগ পাচ্ছি।’’ জনগণের মতামত নিয়ে নব্যা কী ভাবেন তা জিজ্ঞাসা করলে তিনি বলেন, ‘‘আমায় যদি সমাজের জন্য কাজ করতে হয়, তা হলে কে কী বললেন তা নিয়ে মাথা গরম করলে চলবে না। লোকজনের মতামত অবশ্যই গুরুত্বপূর্ণ। তা আমায় আরও ভাল মানুষ হতে সাহায্য করবে। শৈশব থেকে আমার অন্য রকম জীবন ছিল। আমি মেনে নিয়েছি যে, অনেকেই আমায় নিয়ে নানা রকম কথা বলবেন। নেতিবাচক মন্তব্য নিয়ে চিন্তাভাবনা করি না আমি। কী ভাবে ভাল কাজ করা যায়, তা নিয়েই আমি বেশি চিন্তিত।’’

সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের মাধ্যমগুলি:
Advertisement
Advertisement

Share this article

CLOSE