প্রতিবেদন: রিঙ্কি, চিত্রগ্রহণ: রিঙ্কি ও আকাশ, সম্পাদনা: সৈকত
আড্ডা আর চা। কলকাতার ঐতিহ্যের সঙ্গে জড়িয়ে আছে এই দুটো শব্দ। সেই কবে সাহেবদের হাত ধরে চা পান শিখেছিল বাঙালি। তার পর এতগুলো বছর পার হয়ে গিয়েছে, এত দিনে কত রাজা-উজির যে মারা গিয়েছেন চায়ের কাপে, ভাঁড়ে ভাঁড়ে ওঠা তুফানে যে কত বিপ্লব ঘটে গিয়েছে, তার ইয়ত্তা নেই। চায়ের চক্করে বাঙালি প্রফুল্লচন্দ্র রায়ের মতো বঙ্গজীবনের ‘আইকনে’র চা-বিরোধিতাকেও ধর্তব্যের মধ্যে আনেনি। সময় বদলালেও, ‘স্মার্টসিটি’ হওয়ার চেষ্টায় শহুরে জীবন থেকে এখনও হারিয়ে যায়নি ফুটপাথ আর গলির মোড়ের চায়ের দোকানগুলো। ‘চা খাওয়ার আবার সময়-অসময় হয় নাকি!’ আপনার কোনও না কোনও চেনা লোককে এ কথা বলতে নিশ্চয়ই শুনেছেন? আর পাশে দাঁড়িয়ে থাকা আরও দু’এক জনকে তাতে সম্মতি জানাতেও দেখেছেন? কিন্তু তাই বলে ৪১ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপে পুড়তে পুড়তে ধোঁয়া ওঠা ভাঁড়ে চুমুক দেওয়া? শহরের চায়ের দোকানগুলোয় কেমন ভিড় হচ্ছে? চাঁদিফাটা রোদে কোন টানে চায়ের দোকানের খোঁজে কলকাতাবাসী? কী বলছে চা-প্রেমী জনতা?
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy