রবিবারই উত্তরাখণ্ড প্রশাসন জানিয়েছে, জোশীমঠের পুরোটাই ‘বসবাসের অযোগ্য’। সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে প্রায় ৬০০টির মতো বিপজ্জনক বাড়ি ও হোটেল ভেঙে ফেলা হবে। সেই কাজ শুরু করার আগেই ক্ষতিপূরণের দাবিতে বিক্ষোভ শুরু করেন স্থানীয়রা। দু’টি হোটেল ভাঙার কথা ঘোষণা হতেই তার সামনে অবস্থানে বসেন হোটেল মালিক ও তাঁদের পরিবারেরা।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy