প্রতিবেদন: প্রিয়ঙ্কর ও শ্রাবস্তী, চিত্রগ্রহণ: প্রিয়ঙ্কর, সম্পাদনা: শুভাশিস
গরম চিনির মণ্ড জমাট বাঁধছে ছাঁচের মধ্যে। ছাঁচ আলগা করলেই বেরিয়ে আসছে ছোট ছোট মন্দিরের চূড়া, পাতা, ঘোড়া, হাঁস—গোলাপি, হলুদ, সাদা। তৈরি হচ্ছে মঠ। দোলের আবিরের সঙ্গে আবশ্যিকভাবে উচ্চারিত হয় মঠ, মুড়কি, ফুটকড়াই। দোলপূর্ণিমার কয়েকদিন আগে থেকেই দোকান রঙিন হয়ে ওঠে মঠে। এই শহরেই আছে মঠ তৈরির কারখানা। প্রায় এক সপ্তাহ আগে থেকে বিভিন্ন জেলা থেকে আসেন কারিগরেরা। আগে কাজ চলত এক মাস ধরে। তবে, বাঙালি এখন স্বাস্থ্য সচেতন। তাই, কমেছে চাহিদা। বন্ধ হয়েছে বেশ কিছু মঠ তৈরির কারখানা। তাও, এখনও ঐতিহ্য মেনে বা গোপাল ঠাকুরের প্রসাদের জন্য বিক্রি হয় মঠ। কলকাতা শহরের সাবেকি বাড়ি থেকে আসে বড়ো আকারের মঠের বায়না। ফাগের সঙ্গে মিশে যায় মঠের রং।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy