প্রতিবেদন: প্রচেতা
রাষ্ট্রপতি হওয়ার পর প্রথম বার বঙ্গ সফর। কলকাতায় আসতেই দ্রৌপদী মুর্মুকে পুষ্পস্তবক দিয়ে অভ্যর্থনা মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের। বিকেলে নেতাজি ইন্ডোর স্টেডিয়ামে নাগরিক সম্বর্ধনা। গানে গানে অভিবাদন মন্ত্রী ইন্দ্রনীল সেন-সহ রূপঙ্কর বাগচি, রাঘব চট্টোপাধ্যায়, স্বাগতালক্ষ্মী দাশগুপ্তদের। আদিবাসী গানের তালে নাচলেন রাজ্যের আর এক মন্ত্রী বীরবাহা হাঁসদা, সঙ্গ দিলেন খোদ মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। যা দেখে অভিভূত দ্রৌপদী মুর্মু। মমতার প্রশংসায় পঞ্চমুখ হয়ে দ্রৌপদী মুর্মু বললেন, “মাননীয়া মুখ্যমন্ত্রী আদিবাসী শিল্পীদের সঙ্গে যখন তাল মেলাচ্ছিলেন, আমার দেখে খুব ভাল লেগেছে। এটা সাম্যের প্রতীক। সবাইকে সম্মান দেওয়া, সব সংস্কৃতিকে সম্মান করার গুণ মুখ্যমন্ত্রীর রয়েছে।” নিজের বক্তৃতার শুরুতেই দ্রৌপদী মুর্মু উল্লেখ করেন শ্রীচৈতন্য মহাপ্রভুর কথা। তাঁর কথায় বিশ্বব্যাপী মানবপ্রেমের কথা প্রসারিত করেছেন শ্রীচৈতন্যদেব। তাঁর বক্তব্যে একের পর এক উঠে আসেন বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়, কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর, নেতাজি সুভাষচন্দ্র বসুর মতো ব্যক্তিত্ব। তিনি স্মরণ করেন শহিদ ক্ষুদিরাম বসুকে। বাংলায় আসার ‘সৌভাগ্য’ হওয়ায় তিনি খুশি, নাগরিক সম্বর্ধনা অনুষ্ঠানে মন্তব্য দ্রৌপদী মুর্মুর।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy