সদ্যই কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ তিন দিনের মণিপুর সফর করে ফিরেছেন। বার্তা দিয়েছেন সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি রক্ষার। তার পরেও অশান্তই উত্তর-পূর্বের রাজ্যটি। রাস্তায় রাস্তায় টহল দিচ্ছে সেনা। সোমবার দু’টি আলাদা সংঘর্ষে অন্তত চার জনের মৃত্যু হয়েছে বলে খবর। রবিবার এক অ্যাম্বুলেন্সে আগুন ধরিয়ে দেয় বিক্ষুব্ধ জনতা। মণিপুর পুলিশের দাবি, ওই ঘটনায় মৃত্যু হয়েছে একাধিক মানুষের। রবিবারই মণিপুরে হিংসার তদন্তে এক তিন সদস্যের কমিটি গঠন করেছে কেন্দ্রীয় সরকার। কমিটির নেতৃত্বে গুয়াহাটি হাই কোর্টের প্রাক্তন প্রধান বিচারপতি অজয় লাম্বা। এ ছাড়াও ওই কমিটিতে আছেন অবসরপ্রাপ্ত আইএএস অফিসার হিমাংশু শেখর দাস ও অবসরপ্রাপ্ত আইপিএস অফিসার অলোক প্রভাকর।
৩ মে-র এক মিছিল থেকে মণিপুরে অশান্তির সূত্রপাত। মেইতেই গোষ্ঠীর তফসিলি জাতিভুক্তিকরণের দাবির বিরোধিতায় পথে নামে কুকি ও অন্যান্য জনজাতি গোষ্ঠী। তার পর থেকেই সংঘর্ষ জারি। এ পর্যন্ত অন্তত ৯৮ জনের মৃত্যুর খবর পাওয়া গিয়েছে, আহত ৩০০-রও বেশি। ঘরছাড়া হাজার হাজার মণিপুরবাসী। অমিত শাহের সফরের আগেই নিরাপত্তাবাহিনীর সঙ্গে সংঘর্ষে মৃত্যু হয় ৪০ জঙ্গির। সম্প্রতি নতুন করে হিংসা ছড়িয়েছে ককচিং জেলার সুগনুতে। সেখানে কুকি জনগোষ্ঠীর জঙ্গিরা স্থানীয় কংগ্রেস বিধায়কের বাড়ি-সহ প্রায় ২০০টি বাড়িতে আগুন লাগিয়ে দেয় বলে অভিযোগ।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy