প্রতিবেদন: সৌরভ, চিত্রগ্রহণ: প্রচেতা, সম্পাদনা: বিজন
শনিবার সকাল ১১টায় তৃণমূলের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদককে তলব করা হয়েছিল। সেই মতো সকাল ১০টা ৫২ মিনিটে কালীঘাটের বাড়ি থেকে রওনা দেন অভিষেক। সকাল ১০টা ৫৮ মিনিটে নিজাম প্যালেসে সিবিআই দফতরে পৌঁছন তৃণমূল সাংসদ। রাজ্যে শিক্ষায় নিয়োগ দুর্নীতিতে ধৃত তৃণমূলের বহিষ্কৃত যুব নেতা কুন্তল ঘোষ দাবি করেছিলেন যে, অভিষেকের নাম বলার জন্য তাঁকে ‘চাপ’ দিচ্ছে ইডি, সিবিআই। সেই মামলায় কলকাতা হাই কোর্টের বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায় জানান, প্রয়োজনে সিবিআই বা ইডি অভিষেককে জিজ্ঞাসাবাদ করতে পারবে। বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায়ের পর্যবেক্ষণের পরই সুপ্রিম কোর্টের দ্বারস্থ হয়েছিলেন অভিষেক। পরে ওই মামলা বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায়ের এজলাস থেকে সরিয়ে বিচারপতি সিন্হার এজলাসে পাঠানো হয়। বৃহস্পতিবার বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায়ের নির্দেশই বহাল রাখেন বিচারপতি অমৃতা সিন্হা। তার ২৪ ঘণ্টার মধ্যেই অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়কে সমন পাঠায় কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা। তাঁকে শনিবার সকাল ১১টায় নিজাম প্যালেসে হাজিরা দিতে বলা হয়।
অভিষেক বিচারপতি সিন্হার রায়ের বিরুদ্ধে প্রথমে ডিভিশন বেঞ্চ ও পরে কলকাতা হাই কোর্টের প্রধান বিচারপতির দ্বারস্থ হলেও তাঁরা জরুরি ভিত্তিতে শুনানিতে রাজি হননি। এই রায়ের বিরুদ্ধে সুপ্রিম কোর্টে যাওয়ার কথা জানিয়েছেন তৃণমূলের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy