প্রতিবেদন: প্রচেতা, সম্পাদনা: সুব্রত
১০ মার্চ ব্রিগেডে তৃণমূলের ‘শক্তিপ্রদর্শন’। শাসক দলের তরফে যার নামকরণ হয়েছে ‘জনগর্জন সভা’। সন্দেশখালি ঘটনার উত্তপ্ত আবহাওয়ার মধ্যেই ২৫ ফেব্রুয়ারি ব্রিগেডে সভা করার কথা ঘোষণা করেছিলেন অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়। দলের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদকের এই ঘোষণার মাত্র ১৫ দিনের মধ্যেই ব্রিগেডের মাঠ ভরিয়ে দেওয়ার প্রস্তুতিতে তৃণমূল। শনিবার যা একেবারে শেষ পর্যায়ে।
পশ্চাতে ভিক্টোরিয়া, সম্মুখে শহিদ মিনার— চিরাচরিত স্থানেই বাঁধা হয়েছে মঞ্চ। বামেদের ব্রিগেডে সেনার বাধ্যবাধকতার কারণে মঞ্চের অভিমুখ ‘টাটামুখী’ করা হলেও শাসক দলের সভায় তেমন কোনও পরিবর্তন করা হয়নি। লক্ষণীয় বিষয়, এই প্রথম কোনও রাজনৈতিক সভায় থাকছে ১০০ মিটার দৈর্ঘ্যের র্যাম্প। তৃণমূল সূত্রের খবর, মূল মঞ্চ থেকে এই র্যাম্প ধরে হেঁটে এসেই জনস্রোতের মুখোমুখি দাঁড়াবেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। সঙ্গে অবশ্যই থাকবেন দলের ‘সেকেন্ড ইন কমান্ড’ অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়। ব্রিগেডে এবার তিনটি মঞ্চ তৈরি করা হয়েছে। যার চালচিত্রস্বরূপ থাকবে বিশালাকার তিনটি ভিডিয়ো ওয়াল। সভার শেষ বিন্দুতে দাঁড়িয়ে থাকা কর্মী, সমর্থকও যেন বক্তার বক্তব্য শোনার পাশাপাশি তাঁকে দেখতে পারেন, সে কারণেই এই ‘হাইটেক’ বন্দোবস্ত। গোটা ব্রিগেডে থাকছে কম করে দেড় হাজার চোঙা। রবিবার সকাল ১১টায় সভা শুরু হওয়ার কথা। লোকসভা ভোটের আগে এই সভা থেকেই ১০০ দিনের কাজ, আবাস যোজনা-সহ একাধিক প্রকল্পে কেন্দ্রীয় বঞ্চনার বিরুদ্ধে সরব হবেন তৃণমূল সুপ্রিমো। তার সঙ্গেই চব্বিশের নির্বাচনী লড়াইয়ে কী স্লোগান এবং রূপরেখা মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বেঁধে দেন, সে দিকেই নজর থাকবে গোটা রাজ্যের, গোটা দেশের।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy