প্রতিবেদন: প্রচেতা, চিত্রগ্রহণ: প্রিয়ঙ্কর, সম্পাদনা: সুব্রত
‘ধর্মভূমিতে জন্ম নেওয়া মানুষ বিবাদে জড়ায় না’, হনুমানগড়ি থেকে দেড়শো মিটার দূরের মাজারে বসে মুখ না দেখানোর প্রতিশ্রুতি নিয়ে তবেই পুরনো ক্ষতের কথা বলতে রাজি হলেন তিনি। তাঁর ধর্মীয় পরিচয় মুসলিম। দেখেছেন ’৯২-এর অযোধ্যা। অতীতে সব ধর্মের মানুষের সঙ্গে মিলেমিশে থাকার সুখস্মৃতি যতটা টাটকা, ততটাই দগদগে ঘর ছাড়ার যন্ত্রণাও। আনন্দবাজার অনলাইনকে বললেন, ‘‘হিন্দুভাইদের সঙ্গে ভেদ নেই। ছিলও না।’’ তাঁরা মনেপ্রাণে বিশ্বাস করেন অযোধ্যা যতটা হিন্দুদের, ততটাই তাঁদেরও। ঘরের মানুষের সঙ্গে বিভেদ কিসের! নতুন রূপে সাজছে অযোধ্যা। এই নতুন আলোয় তাঁরা খুশি। শুধু ভয় একটাই, এই আলোর ছটায় যেন তাঁদের ঘর না পোড়ে। তা হলে তো আবার ছাড়তে হবে নিজের ঘর, নিজের ভূমি।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy