গঙ্গাপারের ভাঙন, নিমেষে তলিয়ে যাচ্ছে ভূতনির চর এলাকা। তলিয়ে গিয়েছে ঘরবাড়ি, বিঘার পর বিঘা চাষের জমি। ভাঙনের গ্রাসে নিমেষে উধাও হয়েছে বড় বড় গাছ। আতঙ্কে ঘুম উড়েছে ভূতনি চরের বাসিন্দাদের। তাঁদের নিরাপদ জায়গায় সরাতে তৎপর হয়েছে স্থানীয় প্রশাসন। রবিবার বিকেল থেকে মালদহের মানিকচকের ভূতনির চরের কেশোরপুর কাল্টুনটোলা এলাকায় নদীপারে ব্যাপক ভাঙন শুরু হয়। সন্ধ্যা পর্যন্ত ভাঙনে তলিয়ে গিয়েছে এলাকার বহু ঘরবাড়ি-সহ চাষের জমি। ভূতনির বাঁধ ভাঙলে ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারেন প্রায় দেড় লক্ষ বাসিন্দা। স্থানীয় প্রশাসনের তরফে বালির বস্তা দিয়ে ভাঙন রোধের চেষ্টা করা হচ্ছে। যদিও স্থানীয়দের মতে, এ ভাবে ভাঙন রোধ করা অসম্ভব। উল্টে এই গতিতে ভাঙন হতে থাকলে গোটা এলাকাই জলের তলায় চলে যাবে বলে আশঙ্কা তাঁদের। স্থানীয় প্রশাসন জানিয়েছে, পরিস্থিতি মোকাবিলার জন্য সেচ দফতরকে জরুরি ভিত্তিতে কাজ করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy