সমাজের চোখরাঙানি উপেক্ষা করেই বিভিন্ন পেশায় সফল হয়েছেন রূপান্তরকামী মানুষেরা। কিন্তু রূপান্তরের পথ মসৃণ ছিল কি? তা কেউ বলতে পারেন না। কর্মক্ষেত্রে, সমাজ, বন্ধুবান্ধব— চোখ রাঙানি এসেছে নানা স্তরে। এবং অধিকাংশেরই যুদ্ধ শুরু হয়েছে বাড়ি থেকে। পরিবারকে পাশে পেয়েছেন আর ক’জন!
রবিবার আনন্দবাজার অনলাইনের ফেসবুক এবং ইউটিউবে রূপান্তরকামী এবং রূপান্তরিত ব্যক্তিদের পথ চলা নিয়ে আলোচনায় বসেছিলেন মনোবিদ অনুত্তমা বন্দ্যোপাধ্যায়। ‘লোকে কী বলবে! সঙ্গে অনুত্তমা’ শীর্ষক অনুষ্ঠানের এটি ছিল চতুর্থ পর্ব। সেখানে তিনি মনে করান, রূপান্তরকামীদের ক্ষেত্রে নারী শরীরে জন্মের পর পুরুষ হওয়ার ইচ্ছা থাকতে পারে। পুরুষ শরীরে জন্মে নারী হতে চাওয়া থাকতে পারে। নারী এবং পুরুষের এই বিভাজনের ঊর্ধ্বে গিয়ে নিজেকে দেখার ইচ্ছাও থাকতে পারে। যাঁরা প্রতি মুহূর্তে বাঁচছেন, তাঁদের ব্যক্তি সত্ত্বার উদ্যাপনে লিঙ্গ কিন্তু বাধা হয়ে উঠতে পারে না।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy