প্রতিবেদন: তীর্থঙ্কর
পার্থের গ্রেফতারি ও তাঁর ‘ঘনিষ্ঠ’ অর্পিতা মুখোপাধ্যায়ের জোড়া ফ্ল্যাট থেকে কোটি কোটি টাকার হদিস পাওয়ার পরই প্রাক্তন মন্ত্রীর সঙ্গে দূরত্ব রচনা করে ঘাসফুল শিবির। পার্থকে বহিষ্কারের দাবি জানিয়ে টুইট করেছিলেন তৃণমূলের মুখপাত্র কুণাল ঘোষ। যদিও সেই টুইট পরে মুছে দিয়েছিলেন তিনি। তার পরই তৃণমূলের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের নেতৃত্বে দলের শৃঙ্খলারক্ষা কমিটির বৈঠকে পার্থকে দলীয় সমস্ত পদ থেকে অপসারিত করার পাশাপাশি সাসপেন্ড করা হয়। মন্ত্রিত্ব থেকে তার আগেই পার্থকে সরানোর সিদ্ধান্ত নেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। পার্থ প্রসঙ্গে তৃণমূলের সর্বময় নেত্রী বলেছিলেন, দল ও সরকারের সঙ্গে এই ঘটনার কোনও সম্পর্ক নেই।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy