প্রতিবেদন: প্রিয়ঙ্কর, চিত্রগ্রহণ ও সম্পাদনা: সুব্রত
ইন্দো-মায়ানমার সীমান্তের কুকি অধ্যুষিত এলাকা মোরে। পাকদন্ডী বেয়ে ওঠার সময় চোখে পড়বে ‘স্বতন্ত্র প্রশাসন’-এর দাবিতে পাহাড়ের গায়ে গ্রাফিতি। কখনও বা লেখা ‘কুকিল্যান্ড’। কুকিরা সংখ্যাগরিষ্ঠ হলেও, মণিপুর পাহাড়ের ঢালে অবস্থিত এই ছোট্ট জনপদে কিছু মেইতেইদের বাস ছিল। ৩ মে-র হিংসায় তাঁরা পালিয়ে গিয়েছিলেন উপত্যকার মেইতেই অধ্যুষিত অঞ্চলে। কিন্তু মণিপুরে জাতিহিংসার আগুন নেভার কোনও লক্ষণ নেই। ২৬ জুলাই মোরে বাজারে, মেইতেইদের পরিত্যক্ত বাড়ি, দোকানপাটে আবার নতুন করে আগুন লাগিয়ে দেওয়া হয়। অভিযোগ, নিরাপত্তা বাহিনীর সঙ্গে গুলির লড়াইও চলে কুকি ‘জঙ্গি’-দের। ২৭ জুলাই যখন আনন্দবাজার অনলাইন মোরে বাজারে পৌঁছনোর চেষ্টা করে, তখন অকুস্থলের ১০ কিলোমিটার মতো দূরত্বে আসাম রাইফেলসের ক্যাম্প থেকে প্রথমে বাধা আসে। মোরে বাজারে যাওয়ার অনুমতি দিতে অস্বীকার করে নিরাপত্তা বাহিনী। চার ঘণ্টারও বেশি অপেক্ষা করার পর অবশেষে মোরে-তে যাওয়ার অনুমতি মেলে। আনন্দবাজার অনলাইন যখন ঘটনাস্থলে পৌঁছয় তখন কারফিউ চলছে। বেশ কয়েক বার গুলি চলার আওয়াজও শোনা যায়। কথা হয় স্থানীয় কুকি বাসিন্দাদের সঙ্গেও। আগের দিন পুড়িয়ে দেওয়া দোকানপাট থেকে তখনও ধোঁয়া বেরোচ্ছে।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy