সকলের ক্ষেত্রেই প্রাথমিক একটি আবেগ হল রাগ। অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি রিপুও। একইসঙ্গে স্বাভাবিকও। দৈনন্দিন জীবনে বিভিন্ন কারণে বহিঃপ্রকাশ ঘটে রাগের। জীবনের অন্যতম একটি অংশই হল রাগ। রেগে গিয়ে দু’চার কথা শুনিয়ে হালকা হওয়া যায় সেটা ঠিক। কিন্তু সবক্ষেত্রে রাগ কিন্তু স্বাস্থ্যকর নাও হতে পারে। এটা নির্ভর করছে রাগের কারণ ও মাত্রার উপরে। কখনও কখনও দেখতে পাওয়া যায় রাগের বিষয় এবং পরিমাণের মধ্যে সামঞ্জস্য থাকছে না। বিষয়টি হয়তো খুবই নগন্য। কিন্তু তাকে কেন্দ্র যে ঝড় উঠল,তা সাইক্লোনের সমান। এক একজনের ক্ষেত্রে আবার রাগের বহিঃপ্রকাশেও বদল ঘটে। কেউ বেশি সময় ধরে রাগ পুষে রাখেন। আবার কেউ অল্পেতেই শান্ত হয়ে যান।
এক্ষেত্রে আরও একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হল সেই অগ্নিগর্ভ পরিস্থিতিতে ভাষার প্রয়োগ। রেগে গেলে বশে থাকে না জিভ। অনেক কটু, অপ্রীতিকর কথা, বেঁফাস মন্তব্য থেকে জন্ম নেয় আরও অনেক ছোট ছোট সমস্যা। যার জেরে নষ্ট হয় সম্পর্ক, আত্মীয়তা, বন্ধুত্ব। রাগের বশবর্তী হয়ে নিজেকে এবং বাকসংযম করতে না পারার সমস্যা নিয়েই রবিবার আনন্দবাজার অনলাইনে ফেসবুক ও ইউটিউবে আলোচনায় বসলেন মনোবিদ অনুত্তমা বন্দোপাধ্যায়। ‘লোক কী বলবে! সঙ্গে অনুত্তমা’ শীর্ষক অনুষ্ঠানের এটি ছিল অষ্টম পর্ব। এ পর্বের বিষয় ‘রাগলে হুঁশ থাকে না।’
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy