Advertisement
০৮ নভেম্বর ২০২৪
Sandeshkhali Incident

‘লজ্জার সন্ত্রাসখালি’, সন্দেশখালি ঘুরে নির্যাতনের গল্প শুনে এলেন বাদশা, দেবদূত, সৌরভ

সিঙ্গুর, নন্দীগ্রাম নিয়ে পথে নামা বুদ্ধিজীবীরা কেন চুপ? এই প্রশ্নে বিতর্কের মধ্যেই সন্দেশখালিতে বাম-ঘনিষ্ঠ নাগরিক সমাজের একাংশ।

প্রতিবেদন: সৌরভ, সম্পাদনা: বিজন

আনন্দবাজার অনলাইন সংবাদদাতা
কলকাতা শেষ আপডেট: ২৮ ফেব্রুয়ারি ২০২৪ ১৯:৪৮
Share: Save:

সন্দেশখালিতে নাগরিক সমাজের একাংশ। পরিস্থিতি পরিদর্শনে বাদশা মৈত্র, বিমল চক্রবর্তী, দেবদূত ঘোষ, সীমা মুখোপাধ্যায়, সৌরভ পালোধী, মন্দাক্রান্তা সেন-সহ আরও অনেকে। মাস দু’য়েক হল, সুন্দরবনের সবুজদ্বীপের নানান দৃশ্য ধারাবাহিকভাবে জায়গা পেয়েছে খবরের কাগজে, টেলিভিশনের পর্দায়। সামাজিক মাধ্যমেও নিজেদের মত ব্যক্ত করেছেন অনেকে। ‘জমি বেদখল’, ‘ভোট লুট’, ‘শাসানি’, ‘মারধর’ থেকে ‘নারী নির্যাতন’! সন্দেশখালিতে অভিযোগের নিশানায় রয়েছে পুলিশও। রক্ষকের বিরুদ্ধে নিষ্ক্রিয়তার অভিযোগ করছে গ্রামের পর গ্রাম। ঠিক কী ঘটেছে, জানতে সরাসরি গ্রামবাসীদের সঙ্গে কথা বলার সদিচ্ছা নিয়ে সন্দেশখালিতে পৌঁছে গেলেন বাম-ঘনিষ্ঠ হিসাবে পরিচিত বাদশা মৈত্র। সঙ্গে ছিলেন নাট্যকার সৌরভ পালোধী, অভিনেতা দেবদূত ঘোষ এবং কবি মন্দাক্রান্তা সেন। ফিরে এসে কলকাতা প্রেস ক্লাবে সাংবাদিক বৈঠক করে নিজেদের অভিজ্ঞতার কথা জানালেন তাঁরা। তাঁদের দাবি সন্দেশখালির ‘সত্য উদ্ঘাটন’ হোক এবং ‘দোষীদের শাস্তি’ সুনিশ্চিত হোক।

(সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের Google News, X (Twitter), Facebook, Youtube, Threads এবং Instagram পেজ)
Follow us on: Save:
Advertisement
Advertisement

Share this article

CLOSE