প্রতিবেদন: সৌরভ, সম্পাদনা: বিজন
সন্দেশখালিতে নাগরিক সমাজের একাংশ। পরিস্থিতি পরিদর্শনে বাদশা মৈত্র, বিমল চক্রবর্তী, দেবদূত ঘোষ, সীমা মুখোপাধ্যায়, সৌরভ পালোধী, মন্দাক্রান্তা সেন-সহ আরও অনেকে। মাস দু’য়েক হল, সুন্দরবনের সবুজদ্বীপের নানান দৃশ্য ধারাবাহিকভাবে জায়গা পেয়েছে খবরের কাগজে, টেলিভিশনের পর্দায়। সামাজিক মাধ্যমেও নিজেদের মত ব্যক্ত করেছেন অনেকে। ‘জমি বেদখল’, ‘ভোট লুট’, ‘শাসানি’, ‘মারধর’ থেকে ‘নারী নির্যাতন’! সন্দেশখালিতে অভিযোগের নিশানায় রয়েছে পুলিশও। রক্ষকের বিরুদ্ধে নিষ্ক্রিয়তার অভিযোগ করছে গ্রামের পর গ্রাম। ঠিক কী ঘটেছে, জানতে সরাসরি গ্রামবাসীদের সঙ্গে কথা বলার সদিচ্ছা নিয়ে সন্দেশখালিতে পৌঁছে গেলেন বাম-ঘনিষ্ঠ হিসাবে পরিচিত বাদশা মৈত্র। সঙ্গে ছিলেন নাট্যকার সৌরভ পালোধী, অভিনেতা দেবদূত ঘোষ এবং কবি মন্দাক্রান্তা সেন। ফিরে এসে কলকাতা প্রেস ক্লাবে সাংবাদিক বৈঠক করে নিজেদের অভিজ্ঞতার কথা জানালেন তাঁরা। তাঁদের দাবি সন্দেশখালির ‘সত্য উদ্ঘাটন’ হোক এবং ‘দোষীদের শাস্তি’ সুনিশ্চিত হোক।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy