প্রতিবেদন: রিঙ্কি, সম্পাদনা: সুব্রত
ওয়াটগঞ্জ হত্যাকাণ্ডে গ্রেফতার মৃতার ভাসুর নীলাঞ্জন সরখেল। ২ এপ্রিল ওয়াটগঞ্জ থানার পরিত্যক্ত এলাকায় মেলে তিনটি প্লাস্টিক মোড়া ব্যাগ। সেই ব্যাগে মেলে এক মহিলার কাটা মাথা, বুক ও পায়ের কিছুটা অংশ। পায়ের পাতা ও তলপেটের অংশ পাওয়া যায়নি। প্রথমে মৃতদেহ শনাক্ত করা না গেলেও, পরের দিন জানা যায় মৃতার নাম দুর্গা সরখেল। দুর্গার বাপের বাড়ির লোকজন এসে দেহাংশ শনাক্ত করে। তাঁরা জানান, তিন দিন ধরে দুর্গার সঙ্গে যোগাযোগ করা যাচ্ছিল না। পরিবার ওয়াটগঞ্জ থানায় খুনের মামলা রুজু করে। পুলিশ সূত্রে খবর, মৃতার স্বামী ধরণীধর সরখেল মাদকাসক্ত হওয়ায় বেশ কিছুদিন রিহ্যাবে ছিলেন। তবে সম্প্রতি তিনি সেখান থেকে পালিয়ে আসেন বলে দাবি প্রতিবেশীদের। প্রতিবেশীদের বক্তব্য, ওই বাড়ি থেকে মাঝেমধ্যেই ঝগড়ার আওয়াজ পাওয়া যেত। বৃহস্পতিবার মৃতার ভাসুর নীলাঞ্জন সরখেলকে জিজ্ঞাসাবাদের পর গ্রেফতার করে পুলিশ। তাঁকে এ দিনই আলিপুর আদালতে পেশ করা হয়। ১৬ এপ্রিল পর্যন্ত পুলিশি হেফাজতের নির্দেশ দেয় আদালত। টাকাপয়সা নিয়ে ঝামেলার জেরেই খুন? কোথায় খুন? কারা যুক্ত এই খুনের সঙ্গে? দেহের বাকি অংশই বা কোথায়? উত্তর খুঁজছে পুলিশ।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy