প্রতিবেদন: সৌরভ, সম্পাদনা: বিজন
স্টল নং ৫০৮। গোটাটাই সাজানো রাম এবং রামমন্দির দিয়ে । ঢোকার মুখেই চোখে পড়বে, চেনের মতো করে সাজানো গাঁদা ফুলের মালা। বিলিং কাউন্টারে বসে কয়েকজন প্রবীন। একজন ক্যাশ বাক্স থেকে সামলাচ্ছেন। অন্যজন বিল লিখছেন। বাঁ দিক থেকে ডান দিক বা ডান দিক থেকে বাঁ দিক— গেরুয়া রঙের মলাটের আধিক্যই বেশি। রামায়ণ, মহাভারত তো আছেই সঙ্গে বীর সাভারকরের বই। বাংলা, হিন্দি এবং ইংরেজি ভাষায় সারিবদ্ধভাবে সাজানো রয়েছে বাংলা এবং বাঙালির একাধিক প্রিয় মনীষীদের জীবনী। ২২ জানুয়ারি যখন অযোধ্যায় রামমন্দিরে রামলালার প্রাণ প্রতিষ্ঠা হচ্ছে তখন, ৫০৮ নং স্টলের সামনে দিয়ে মিছিল গিয়েছে। স্লোগান উঠেছে, ‘ধর্মীয় সাম্রাজ্যবাদ নিপাত যাক।’ এ সবের মধ্যেও বই বিক্রিতে ঘাটতি নেই। ১৮ তারিখ বিশ্ব হিন্দু পরিষদের স্টলের উদ্বোধন হয়েছে। এটা একাদশতম বছর। বিশ্ব হিন্দু পরিষদের দক্ষিণবঙ্গ শাখার সহ-সভাপতি দিলীপ ঝাওয়ারের দাবি, সব ধরনের মানুষ আসলেও যুব সমাজে ধর্মীয় বইয়ের চাহিদা অনেকটাই বেড়েছে, এমনকি রাম মন্দির প্রতিষ্ঠার কারণে বিএইচপি’র স্টল নিয়ে বাড়তি আগ্রহও তৈরি হয়েছে। রামজন্মভূমি নিয়ে প্রকাশিত বই কেনায় উৎসাহ এখন দ্বিগুণ। পাঠকের বক্তব্য, বিশ্ব হিন্দু পরিষদের বুক স্টলে যে বইয়ের ‘কালেকশন’ পাওয়া যায়, সেই বিষয়ে বাইরে তোমন বই পাওয়া যায় না।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy