প্রতিবেদন: প্রচেতা, সম্পাদনা: বিজন
বিশ্ববিদ্যালয়ের ৬৬তম সমাবর্তন নিয়ে শনিবার রাত থেকেই শিরোনামে যাদবপুর। সম্মতি তো ছিলই না, বরং সমাবর্তন স্থগিত রাখতে আচার্যকে পদ থেকে সরিয়ে দিলেন উপাচার্য। রাজ্যপাল সিভি আনন্দ বোসের নির্দেশ না মেনেই এক প্রকার ‘বেনজির’ সমাবর্তনের সাক্ষী থাকল যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়। এলেন না ‘বিশ্ববিদ্যালয়ের অভিভাবক’ রাজ্যপাল সিভি আনন্দ বোস। শহরে থেকেও গরহাজির ইউজিসি চেয়ারম্যানও। রবিবার সকালে কোর্ট মিটিংয়ের পর বরখাস্ত হওয়া উপাচার্য বুদ্ধদেব সাউ মঞ্চে উপস্থিত হয়ে ব্যাটন ধরিয়ে দিলেন সহ-উপাচার্য অমিতাভ দত্ত এবং রেজিস্ট্রার স্নেহমঞ্জু বসুর হাতে। তাঁদের তত্ত্বাবধানেই এগিয়ে গেল সমাবর্তন। আড়াই হাজার পড়ুয়াকে শংসাপত্র প্রদান অনুষ্ঠানের মধ্যেই আবার কালো পতাকা নিয়ে প্রতিবাদে ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের ছাত্র সংগঠন ফেটসু। বিশ্ববিদ্যালয়ের অচলাবস্থা এবং দীর্ঘ দিন ছাত্র সংসদ নির্বাচন না হওয়ার প্রতিবাদে এ দিন বিক্ষোভ প্রদশর্ন করেছে ভারতের ছাত্র ফেডারেশনও। যাবতীয় বিতর্কের মধ্যেই তৃণমূল ভবনে সাংবাদিক বৈঠক করে আনন্দ বোসের সমালোচনায় আবার ব্রাত্য বসু। “গলা ধাক্কা দিয়ে তাড়িয়ে দেওয়ার চেষ্টা করেছেন”, আচার্যের পাশে দাঁড়িয়ে উপাচার্যের সমালোচনায় শিক্ষামন্ত্রী।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy