প্রতিবেদন: রিঙ্কি, সম্পাদনা: সৈকত
ওয়াটগঞ্জ হত্যা মামলায় নয়া মোড়। ওয়াটগঞ্জ হত্যাকাণ্ডের পর থেকেই খোঁজ মিলছিল না মৃত দুর্গার স্বামী ধরণীধর সরখেলের। ‘নিখোঁজ’ স্বামীকে নিয়ে উঠছিল নানা প্রশ্ন। শুক্রবার আনন্দবাজার অনলাইনেরম মুখোমুখি হলেন ধরণীধর। দুর্গার বাপের বাড়িতে বসে, শুধুমাত্র আনন্দবাজার অনলাইনকে জানালেন খুনের আগের মুহূর্তের ঘটনা। ধরণীধর বলছেন, “আমি রিহ্যাব থেকে সোজা চলে আসি দুর্গার বাপের বাড়িতে। খুনের রাতে এখানেই ছিলাম।”
২ এপ্রিল, মঙ্গলবার দুপুর ৩টে নাগাদ ওয়াটগঞ্জ থানা এলাকার সত্য ডাক্তার রোডের পাশে পাঁচিল ঘেরা একটি পরিত্যক্ত জায়গায় প্লাস্টিকের ব্যাগে দুর্গার দেহাংশ পেয়েছিল পুলিশ। তদন্তে নেমে বৃহস্পতিবার সকালে দুর্গার ভাসুর নীলাঞ্জনকে গ্রেফতার করে ওয়াটগঞ্জ থানা। তাঁকে ১৬ এপ্রিল পর্যন্ত পুলিশি হেফাজতে পাঠিয়েছে আদালত। পুলিশ সূত্রের খবর, সোমবার গভীর রাতে খুন হন দুর্গা। সিসিটিভি ফুটেজে নীলাঞ্জনকে প্লাস্টিক ব্যাগ নিয়ে বার হতে দেখা যায়। সেই ফুটেজ খতিয়ে দেখছে পুলিশ। সূত্রের খবর, বার বার বিভিন্ন তথ্য দিয়ে তদন্তকারীদের বিভ্রান্ত করার চেষ্টা করছেন নীলাঞ্জন। খুনের ‘মোটিভ’ নিয়ে এখনও ধোঁয়াশা জারি। শুধুই কি টাকা, না কি অন্য কোনও কারণে খুন হতে হল দুর্গাকে? উত্তর খুঁজছে পুলিশ।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy